Diabetes and Mangoes: ডায়াবিটিস থাকলে কি আম খাওয়া যায়? কী বলছেন পুষ্টিবিদ? খেলে, কোন কোন নিয়ম মানতেই হবে?
1/8 আম খেতে বেশির ভাগ মানুষই পছন্দ করেন। এই ফল শুধু সুস্বাদুই নয়, এর ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের প্রচুর কাজে লাগে। এতে প্রচুর পুষ্টিগুণও রয়েছে। এটি হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
2/8 কিন্তু ডায়াবিটিস রোগীদের আম খাওয়ার সময়ে কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতেই হয়। আমের জিআই বা গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে। এর ফাইবার ও জল রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়তে দেয় না। কিন্তু তাহলেও এই ফল বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত নয়। ডায়াবিটিস রোগীদের ক্ষতি করতে পারে।
3/8 পুষ্টিবিদদের মতে, আমে থাকা আসক্তিপূর্ণ মিষ্টি গন্ধ মানুষকে এই ফলটি খেতে বাধ্য করে। তবে এক দিনে ১৫০ গ্রামের বেশি এই ফল না খাওয়াই ভালো। আর যাঁদের ডায়াবিটিস আছে, তাঁদের এই ফল খাওয়ার সময়ে কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতেই হয়। দেখে নেওয়া যাক, সেগুলি কী কী।
4/8 স্মুদি করে খান: আম আর দই মিশিয়ে স্মুদি হিসাবে খাওয়া যেতে পারেন। কারণ এতে জিআই-এর পরিমাণ আরও কম থাকে। যা প্রায় ২০০মিলি। ফলে এটি ডায়াবিটিস রোগীদের বিশেষ ক্ষতি করে না।
5/8 স্ন্যাকস হিসাবে খান: আম স্ন্যাকস হিসেবে খেতে পারেন। এটি সকাল বা বিকালে খাওয়া ভালো। তবে খাবারের পরে খাওয়া উচিত নয়। আমের সঙ্গে ৭-৮টি বাদাম গুঁড়ো করে মিশিয়ে মিল্কশেক বানিয়েও খেতে পারেন।
8/8 ভারী খাবারের সঙ্গে আম খাবেন না: জলখাবার, দুপুরের খাবারের সঙ্গে আম খাবেন না। রাতের খাবারও যদি ভারী কিছু খান, তাহলে তার সঙ্গে আম খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এমনকী হালকা খাবার শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খাবেন না এই ফল।