1/5 সর্দিতে সবচেয়ে অস্বস্তির বিষয় হল নাক বন্ধ হওয়া! এছাড়াও শরীরে একটু অস্বস্তি লেগেই থাকে সর্দি হলে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে, সর্দি-কাশিতেই শুধু নয়, শরীরের নানান রোগ ব্যামোতে দারুন কার্যকরী ফল দেয় কালো জিরে। কীভাবে কোন সমস্যায় কালোজিরে হাতিয়ার হতে পারে, দেখে নিন।
2/5 নাক বন্ধ- সর্দিতে নাক বন্ধ হলে অনেক সময়ই হাতের কাছে থাকে না ওষুধ। তবে হাতের কাছে যদি কালোজিরে থাকে, তাহলে তা একটি পরিচ্ছন্ন ধোয়া সুতির কাপড়ে মুড়ে নিন অল্প করে। তারপর কলোজিরে ভর্তি কাপড়ের পুঁটলিকে নাকের কাছে ধরলে খানিকটা কষ্ট কমে। ঘরোয়া এই টোটকা বাঙালি বাড়িতে বহু পুরনো।
3/5 সর্দি কাশিতে কালোজিরে- বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক চা চামচ কালোজিরের সঙ্গে তিন চা চামচ মধু দুই চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে সর্দির সময়ে গা ম্যাজ্যানির মতো সমস্যা কাটে। এটি জ্বরজ্বালাতেও উপকারি।
4/5 সর্দি বসে গেলে কী করণীয়- সর্দি যদি বসে যায় বুকে, তাহলে কালোজিরে বাটা খুবই উপকারি। বহু বাড়িতে মাছের রান্নায় রসুন ও কালোজিরে বাটা দিয়ে ছোটমাছের ঝোল রান্না হয়ে থাকে। সর্দির মুখে সেই ঝোল খুবই উপকারি। এছাড়াএ সর্দি বুকে বসে গেলে কালোজিরে বাটার প্রলেপ দিতে পারেন কপালে। কালোজিরের বাটা শ্বাসকষ্ট কমায় বলেও মনে করেন বহু বিশেষজ্ঞ।
5/5 রোগ প্রতিরোদ ক্ষমতা থেকে পেটের সমস্যায় উপকারি- কালোজিরের গুণ বহু। বলা হয়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে উপকারি কালোজিরে। বলা হয়, আধকাপ ঠান্ডা দুধে কালোজিরে এক চিমটে মিলিয়ে খেলে তা কমিয়ে দেয় বদহজম। এই কালোজিরের তেলে চুল পড়া কমে। কাটে মাইগ্রেনের সমস্যা। তেল কপালে মালিশ করলে মাইগ্রেনের কষ্ট থেকে মেলে মুক্তি। (এই তথ্য সাধারণ মান্যতা নির্ভর এর ভিত্তিতে কোনও সিদ্ধান্ত নিলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। )