বিশেষজ্ঞদের অনুমান, আলোক দূষণের কারণে বেঙ্গালুরুবাসী তা খুব ভাল করে দেখার সুযোগ না-ও পেতে পারেন। বেঙ্গালুরুর কাছে হেসারঘট্টা, ব্যানারঘাটা, দেবরায়নাদুর্গা এবং কোলারের মতো অঞ্চলে সেই তুলনায় আলোক দূষণ কম। ফলে সেখানে উল্কাপাতের দৃশ্য আরও স্পষ্ট করে দেখা যাবে।
1/5 বুধবার ভোররাতে বাত্সরিক জেমিনিড উল্কাবৃষ্টির সাক্ষী থাকতে চলেছেন বেঙ্গালুরুবাসী। ভোরের আলো ফোটার ঠিক আগের মুহূর্তে আকাশজুড়ে তারা খসা দেখার সুযোগ পাবেন তথ্যপ্রযুক্তি নগরীর বাসিন্দারা।ফাইল ছবি: নাসা
2/5 জেমিনিডের উল্কাবৃষ্টির সময়: রাত ২টো থেকে ৩টে মধ্যে সর্বোচ্চ ১০০টিরও বেশি উল্কা পতন দেখা যাবে। বেঙ্গালুরুবাসী খালি চোখেই তা প্রত্যক্ষ করতে পারবেন। তবে অবশ্যই, আকাশ কতটা পরিষ্কার থাকবে, তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। ফাইল : এএফপি
3/5 এক ঘণ্টার মধ্যেই প্রায় ১০০-১৫০টি উল্কাপাত হবে। তবে বিশেষজ্ঞদের অনুমান, আলোক দূষণের কারণে বেঙ্গালুরুবাসী তা দেখার সুযোগ না-ও পেতে পারেন। ফাইল ছবি: নাসা
4/5 বেঙ্গালুরুর কাছে হেসারঘট্টা, ব্যানারঘাটা, দেবরায়নাদুর্গা এবং কোলারের মতো অঞ্চলে সেই তুলনায় আলোক দূষণ কম। ফলে সেখানে উল্কাপাতের দৃশ্য আরও স্পষ্ট করে দেখা যাবে। ফাইল ছবি: পিক্সাবে
5/5 জেমিনিড উল্কা বৃষ্টি: এটি প্রকৃতপক্ষে গ্রহাণু বা 'পাথুরে ধূমকেতু' 3200 Phaethon-এর ধুলিময় ধ্বংসাবশেষ। পৃথিবী প্রতি ডিসেম্বর এর সাক্ষী হয়। এটি প্রায় ৩.৬ মাইল (৫.৮কিলোমিটার) জুড়ে বিস্তারিত। এটিকে ঠিক সেই অর্থে তারা খসা বলা যায় না। এটি বরং গ্রহাণু এবং ধূমকেতুর মাঝামাঝি হাইব্রিড হিসাবে ধরতে পারেন। 3200 Phaethon প্রকৃত ধূমকেতুর মতো নয়। তবে এটি ধূমকেতুর মতোই প্রতি ৫২৪ অন্তর দেখা যায়। পৃথিবী সূর্যের কাছাকাছি পৌঁছলে এটি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস