Common University Entrance Test নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করলেন বিরোধীরা। তাঁদের মতে গ্রামীণ এলাকার ছাত্রছাত্রীরা এতে সমস্যায় পড়ে যাবেন। মূলত স্টেট বোর্ড থেকে যাঁরা এসেছেন তাদের সমস্যাটা বেশি হবে। অসমের নওগাঁওয়ের কংগ্রেস সাংসদ প্রদ্যুৎ বরদলুই বৃহস্পতিবার এনিয়ে লোকসভায় উল্লেখ করেছেন।
এদিকে সমস্ত আন্ডার গ্রাজুয়েট ছাত্রছাত্রীদের কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ও তাদের অনুমোদিত কলেজে ভরতির ক্ষেত্রে CUETকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। নতুন নিয়ম অনুসারে ন্যাশানাল টেস্টিং এজেন্সি কম্পিউটার ভিত্তিক একটি পরীক্ষা নেবে। NCERT এর দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাস অনুসারে এই পরীক্ষা নেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার থেকে CUET এর রেজিস্ট্রেশন চালু করেছে NTA।
এদিকে এনিয়েই লোকসভার সেক্রেটারি জেনারেলকে উল্লেখ করে অসমের কংগ্রেস সাংসদ জানিয়েছেন. মূলত সিবিএসই অনুমোদিl স্কুলগুলিতে এনসিইআরটির সিলেবাস পড়ানো হয়। এদিকে দেশের প্রচুর ছাত্রছাত্রী রাজ্য সরকারি বোর্ডের স্কুলগুলিতে পড়ে। তারা মারাত্মক সমস্যায় পড়ে যাবে। এদিকে জয়েন্ট এন্ট্রান্স, নিটের পরীক্ষার জন্য যেভাবে কোচিং সেন্টার গজিয়ে উঠেছে তেমন পরিস্থিতি তৈরি হবে গোটা দেশ জুড়ে।
মেঘালয় ও অরুণাচলের শিক্ষামন্ত্রীরাও এনিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। রাষ্ট্রীয় লোকদল পার্টির কেন্দ্রীয় সভাপতি জয়ন্ত চৌধুরীও এনিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁর মতে নতুন এই ব্যবস্থায় বিশেষত গরিব ঘরের ছেলে মেয়েরা সমস্যা পড়ে যাবেন।