দশ বা একশো কোটি নয়, স্রেফ কয়েক মিনিটে ৪৬,৩৯৯ কোটি টাকা হারালেন গৌতম আদানি। তার জেরে বিশ্বে ধনীদের তালিকায় নীচে নেমে গেলেন তিনি। ‘লাইভ হিন্দুস্তান’-এর একটি প্রতিবেদনে একথা জানানো হয়েছে।
সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে বুধবার পর্যন্ত বিশ্বের যে কোনও ব্যক্তির থেকে বেশি সম্পত্তি কমেছে ৫৮ বছরের ব্যবসায়ীর। ব্লুমবার্গের সূচক অনুযায়ী বাজার বন্ধের সময় আদানির ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয় বিলিয়ন ডলার কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭.৬ বিলিয়ন ডলার। অথচ দিনকয়েক আগেই এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি হিসেবে মুকেশ আম্বানির রীতিমতো টক্কর দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু তাল কাটে একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনটি বিদেশি তহবিলের অ্যাকাউন্টের লেনদেনে বন্ধ করে দিয়েছে ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপজিটোরি লিমিটেড (এনএসডিএল)। যেগুলির আদানি গ্রুপের চারটি সংস্থায় ৪৩,৫০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ আছে। গত ৩১ মে'র আগে বা পরে সেই অ্যাকাউন্টগুলি ‘ফ্রিজ’ (লেনদেন বন্ধ) করে দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বেনিফিসিয়াল মালিকানা (যে ক্ষেত্রে অন্যের নামে সম্পত্তির একটা অংশ থাকলেও অপর কোনও ব্যক্তি মালিকানার সুবিধা পান) সংক্রান্ত পর্যাপ্ত তথ্য না জানানোর জন্যও সেই তিনটি বিদেশি তহবিলের অ্যাকাউন্টের লেনদেন বন্ধ করা হতে পারে বলে জানানো হয়।
সংবাদসংস্থা ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, চলতি সপ্তাহে বুধবার পর্যন্ত বিশ্বের যে কোনও ব্যক্তির থেকে বেশি সম্পত্তি কমেছে ৫৮ বছরের ব্যবসায়ীর। ব্লুমবার্গের সূচক অনুযায়ী বাজার বন্ধের সময় আদানির ব্যক্তিগত সম্পত্তি নয় বিলিয়ন ডলার কমে দাঁড়িয়েছে ৬৭.৬ বিলিয়ন ডলার। অথচ দিনকয়েক আগেই এশিয়ার ধনীতম ব্যক্তি হিসেবে মুকেশ আম্বানির রীতিমতো টক্কর দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু তাল কাটে একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, তিনটি বিদেশি তহবিলের অ্যাকাউন্টের লেনদেনে বন্ধ করে দিয়েছে ন্যাশনাল সিকিউরিটিজ ডিপজিটোরি লিমিটেড (এনএসডিএল)। যেগুলির আদানি গ্রুপের চারটি সংস্থায় ৪৩,৫০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ আছে। গত ৩১ মে'র আগে বা পরে সেই অ্যাকাউন্টগুলি ‘ফ্রিজ’ (লেনদেন বন্ধ) করে দেওয়া হয়েছে। ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বেনিফিসিয়াল মালিকানা (যে ক্ষেত্রে অন্যের নামে সম্পত্তির একটা অংশ থাকলেও অপর কোনও ব্যক্তি মালিকানার সুবিধা পান) সংক্রান্ত পর্যাপ্ত তথ্য না জানানোর জন্যও সেই তিনটি বিদেশি তহবিলের অ্যাকাউন্টের লেনদেন বন্ধ করা হতে পারে বলে জানানো হয়। |#+|
সেই প্রতিবেদনের ফলে সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবসে হুড়মুড়িয়ে পড়ে যায় আদানি গ্রুপের বিভিন্ন সংস্থার শেয়ার। সেই পরিস্থিতিতে সোমবারই সংস্থার তরফে জানানো হয়, তিনটি বিদেশি তহবিলের অ্যাকাউন্টের লেনদেনে বন্ধ করে দেওয়ার যে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তা পুরোপুরি 'ভুয়ো'। ইচ্ছাকৃতভাবে লগ্নিকারীদের বিভ্রান্ত করতে সেই কাজ করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়। তাতেও অবশ্য আদানি গ্রুপের ভাগ্য ফেরেনি। বরং চলতি সপ্তাহে আদানি গ্রিন শে়য়ার প্রায় ৭.৭ শতাংশ পড়ে গিয়েছে। জোরালো ধাক্কা সইতে হয়েছে আদানি পোর্ট এবং স্পেশাল ইকোনমিক জোনকেও। চারদিনে প্রায় ২৩ শতাংশ পড়েছে আদানি পোর্ট এবং স্পেশাল ইকোনমিক জোনের শেয়ার। আদানি ট্রান্সমিশন এবং আদানি টোটাল গ্যাসের শেয়ার ১৮ শতাংশের মতো পতনের সাক্ষী আছে। আদানি এন্টারপ্রাইজের শেয়ার পড়েছে প্রায় ১৫ শতাংশ।