ভাবছেন কী এমন রিং এটি! তাহলে জানিয়ে রাখা ভাল, দুবাই এবার নিজের শহরায়ণের গতিবিধি পাল্টাতে চলেছে। খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এতদিন যাবতীয় অফিস কাছারি সবই রাস্তার ধারে তৈরি হতে দেখা গিয়েছে। ধীরে ধীরে তা গগনচুম্বী নানা গোলাকার ইমারতের মধ্যে তৈরি হতে শুরু করেছে বিশ্বের বহু তাবড় শহরে।
বিশ্বের অন্যতম নজরকাড়া স্থাপত্যশৈলীর তালিকায় রয়েছে দুবাইয়ের বুর্জ খালিফা। আর তাকে দেখার জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষের ভিড় হয় এলাকায়। তবে এই বুর্জ খালিফার 'লুক' এবার খানিকটা পাল্টাতে চলেছে। বুর্জ খালিফাকে ঘিরে এবার একটি বিশালাকার গগনচুম্বী রিং শহর চিড়ে এগিয়ে যাবে!
ভাবছেন কী এমন রিং এটি! তাহলে জানিয়ে রাখা ভাল, দুবাই এবার নিজের শহরায়ণের গতিবিধি পাল্টাতে চলেছে। খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে, এতদিন যাবতীয় অফিস কাছারি সবই রাস্তার ধারে তৈরি হতে দেখা গিয়েছে। ধীরে ধীরে তা গগনচুম্বী নানা গোলাকার ইমারতের মধ্যে তৈরি হতে শুরু করেছে বিশ্বের বহু তাবড় শহরে। তেমনই এক বৃত্তাকার গগনচুম্বী সার্কেল ঘিরে পেলবে বুর্জ খালিফাকেয যে বৃত্তের মধ্যে থাকবে অফিস থেকে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের জায়গা, কমার্শিয়াল প্লেস। ৩০০০ মিটারের ডাউনটাউন সার্কেলটি একটি গতিশীল মেট্রোপলিস হিসাবে তৈরি হতে চলেছে। শহরের তাক লাগানো ভিউ এখান থেকে দেখা যাবে। এছাড়াও স্বচ্ছ্ব আকাশ বাতাসকে অনুভব করার সুযোগ তো রয়েইছে এই জায়গায়। লিজের কাছে হারলে কি 'ট্রুস মন্ত্রিসভা'য় থেকে যাবেন ঋষি? কী বললেন সুনাক!
টেরেস হাউস থেকে প্যাটিয়ো, অফিস থেকে শুরু করে বাসস্থান সমস্ত কিছুই এই সার্কেলের মধ্যে থাকতে চলেছে। এখানের স্কাইপার্কের সঙ্গে প্রতিটি ফ্লোরের সংযোগ থাকবে। থ্রি ডায়মেনশানল শহুরে বাস্তুতন্ত্রের একটি উদাহরণ হতে চলেছে এই এলাকাটি। আর এই ইকো সিস্টেম সবুজ হতে চলেছে। এই অনবরত এগিয়ে চলা স্কাইপার্কের মধ্যে বিভিন্ন পরিবেশ তৈরি করা হবে। ডিজিটাল গুহা থেকে শুরু করে থাকবে ফলের গাছ। সব মিলিয়ে তাক লাগানো একটি স্বর্গীয় অনুভূতি শহরের বুকে আনতে চলেছে দুবাই প্রশাসন।