এক নামি রেস্তোরাঁ এবং জাপানের পাইকারি বিক্রেতা এই প্রতীকী নিলামে মাছটি কেনে। গত বছরেও সেরা টুনা মাছের খোঁজে সর্বোচ্চ দাম দিয়েছিল তারা। জাপানে নববর্ষের উদযাপনে অনেকেই এই সুশি খান। সয়া সসে ডুবিয়ে। গলা ভেজানোর জন্য থাকে জাপানি মদ- সাকে।
1/5 মাছের দামই উঠল ২ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা! শুনতে অবাক লাগলেও টুনা মাছের এমনই দাম উঠেছে টোকিও-র নববর্ষের নিলামে। বহু বছর ধরেই সেখানে এই ঐতিহ্যবাহী নিলাম অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সেখানে দুর্দান্ত মানের টুনা মাছ কিনতে রীতিমতো নিলাম হয়। গত বছরের তুলনায় ২০২৩-এ প্রায় দ্বিগুণ দর উঠেছে। ফাইল ছবি: রয়টার্স
2/5 এক নামি রেস্তোরাঁ এবং জাপানের পাইকারি বিক্রেতা এই প্রতীকী নিলামে মাছটি কেনে। গত বছরেও সেরা টুনা মাছের খোঁজে সর্বোচ্চ দাম দিয়েছিল তারা। তবে তারা এই মাছ বিক্রি করে দাম উসুল করবে, এমনটা কিন্তু নয়। আসলে, এই নিলামে যারা জেতে, তারা বিশ্বজুড়ে খবরের শিরোনামে এসে যায়(এই প্রতিবেদনের মতোই)। কোটি-কোটি টাকা দিয়েও এত অবাধ বিজ্ঞাপন হত না! ফলে এটি একটি প্রচার পাওয়ার পন্থাই ধরতে পারেন। কিন্তু এই টুনা গিয়ে কী হয়? ফাইল ছবি: রয়টার্স
3/5 জাপানি অ্যানিমে, কার্টুন দেখে যাঁরা অভ্যস্থ, তাঁরা ভাল করেই জানেন, সেই সমাজে 'সুশি'র মাহাত্য। নানা ধরনের কাঁচা মাছ দিয়ে এই সুশি বানানো হয়। এর জন্য প্রথমে কিছুটা আঠালো ও নরম জাতীয় ভাতকে অল্প নুন, ভিনিগার দিয়ে মাখা হয়। এরপর সেগুলির অনেকটা নাড়ুর মতো করে গোল্লা বানিয়ে, তার উপর কাঁচা মাছের চাদর চাপানো হয়। অবশ্য যে-সে কাঁচা মাছ হলে চলবে না। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ
4/5 অত্যন্ত ভাল মানের, নির্দিষ্ট জাতের কিছু মাছই ব্যবহার করা যায়। তাতে আঁশটে গন্ধ হলে চলবে না। মাছের পাতলা, কাঁটাহীন পিস করারও একটি পদ্ধতি আছে। শুধুমাত্র সুশি বানানো শিখতেই শেফরা আলাদা করে প্রশিক্ষণ নেন। ফাইল ছবি: রয়টার্স
5/5 জাপানে নববর্ষের উদযাপনে অনেকেই এই সুশি খান। সয়া সসে ডুবিয়ে। এছাড়াও আমাদের ঝাঁঝালো কাসুন্দির মতো একটি সসও থাকে। তার নাম ওয়াসাবি। গলা ভেজানোর জন্য থাকে জাপানি মদ- সাকে। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ