রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস দিল্লির প্রখ্যাত সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ থেকে ইতিহাসে এমএ করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি প্রবেশিকায় পাশ করে IAS অফিসার হন। এরপর ভারত ও তামিলনাড়ু সরকারের অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিব, রাজস্ব সচিবের মতো পদে কাজ করেছেন।
1/7ইতিহাস নিয়ে পড়াশোনা করেছেন RBI গভর্নর। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই নিয়ে অনেকেই শক্তিকান্ত দাসের সমালোচনা করে থাকেন। বুধবার সেই বিষয়টি উল্লেখ করে তাঁকে করা প্রশ্নে দুর্দান্ত জবাব দিলেন শক্তিকান্ত দাস। ফাইল ছবি: রয়টার্স (MINT_PRINT)
2/7বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ওই সাংবাদিক বলেন, 'আপনার ইতিহাসের ব্যাকগ্রাউন্ড নিয়ে অনেকে কড়া সমালোচনা করেন। এ যেন কাতারে কোনও ফুটবলারের মেসির প্রতিপক্ষ হিসাবে মুখোমুখি হওয়ার মতো কঠিন ব্যাপার। এটা নিয়ে আপনি কী বলবেন?' (ছবি: রয়টার্স) (MINT_PRINT)
3/7এর উত্তরে আরবিআই গভর্নর বলেন, 'মেসিও ইতিহাসে স্নাতকোত্তর করেছেন নাকি?' অর্থাত্ হাসির ছলেই সমালোচক ও সাংবাদিককে তুখোড় জবাব দেন তিনি। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস (MINT_PRINT)
4/7রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস দিল্লির প্রখ্যাত সেন্ট স্টিফেন্স কলেজ থেকে ইতিহাসে এমএ করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি প্রবেশিকায় পাশ করে IAS অফিসার হন। (ছবি সৌজন্যে মিন্ট) (MINT_PRINT)
5/7এরপর ভারত ও তামিলনাড়ু সরকারের অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিব, রাজস্ব সচিব, সার সচিবের মতো পদে কাজ করেছেন। বিশ্ব ব্যাঙ্কে ভারতের বিকল্প গভর্নর হিসেবেও কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছেন, যেমন IMF, G20, BRICS, SAARC ইত্যাদি। ২০১৪ সালের জুনে শক্তিকান্ত দাস কেন্দ্রীয় রাজস্ব সচিব হন। কেন্দ্রীয় অর্থনৈতিক বিষয়ক সচিবও নিযুক্ত হন তিনি। আইএএস থেকে অবসরের পর তিনি পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের সদস্য হন। ফাইল ছবি: ব্লুমবার্গ (MINT_PRINT)
6/7দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে ভারত সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক পদ সামলেছেন তিনি। ফলে পুঁথিগতভাবে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি না পড়লেও, অর্থনীতি যে তিনি বোঝেন, তা ধরে নেওয়াই যায়! ফাইল ছবি: পিটিআই (MINT_PRINT)
7/7গত ২৮ বছরে তিনিই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রথম গভর্নর, যিনি অর্থনীতিবিদ নন। সম্প্রতি চার বছর পূরণ করেছেন। কোভিড মহামারী, ইউক্রেন-রাশিয়া পরিস্থিতি থেকে শুরু করে বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি সমস্ত পরিস্থিতিই সামলেছেন। শুধু তাই নয়, ভারতীয় অর্থনীতি অন্য দেশের তুলনায় ভালো পারফর্ম করছে, বলছে বিশ্ব ব্যাঙ্কও। (ফাইল ছবি মিন্ট) (MINT_PRINT)