বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > 6th Pay Commission DA Case Verdict: বকেয়া DA-র কি হবে? আজ রায়দান রিভিউ পিটিশনের, আশাবাদী রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা
6th Pay Commission DA Case Verdict: বকেয়া DA-র কি হবে? আজ রায়দান রিভিউ পিটিশনের, আশাবাদী রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা Updated: 22 Sep 2022, 07:05 AM IST Ayan Das 6th Pay Commission DA Case Verdict: বকেয়া ৩১ শতাংশ মহার্ঘ ভাতার (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) কি হবে? আজ রায়দান করবে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য সরকারের তরফে যে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। সেই মামলার রায়দান করবে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। 1/4 আজ (বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর) মহার্ঘ ভাতা (ডিএ বা ডিয়ারনেস অ্যালোওয়েন্স) সংক্রান্ত মামলায় রায়দান করবে কলকাতা হাইকোর্ট। রাজ্য সরকারের তরফে যে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল, সেই মামলার রায়দান করা হবে। সকাল ১০ টা ৩০ মিনিটে রায়দান করবে বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন এবং বিচারপতি রবীন্দ্রনাথ সামন্তের ডিভিশন বেঞ্চ। (ফাইল ছবি) 2/4 গত ২০ মে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। অর্থাৎ রাজ্য সরকারকে ১৯ অগস্টের মধ্যে বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার কয়েকদিন আগে হাইকোর্টে রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ পিটিশন) আর্জি জানায় রাজ্য সরকার। ৯ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে সেই মামলার শুনানি শেষ হয়। তারপর রায়দান স্থগিত রাখা হয়েছিল। আজ রায়দান করবে হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ) 3/4 পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের আশা, বকেয়া ৩১ শতাংশ ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার যে নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট, সেটাই বহাল রাখা হবে। তাঁদের যুক্তি, হাইকোর্ট আগেই বলেছিল যে ডিএ হল রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের অধিকার। তাই আবারও হাইকোর্ট সেই আইনি অধিকার সুরক্ষিত রাখবে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন সরকারি কর্মচারীরা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে হিন্দুস্তান টাইমস এবং ব্লুমবার্গ) 4/4 রাজ্য সরকারের দায়ের করা রিভিউ পিটিশনের মামলায় রায়দানের পাশাপাশি আজ আদালত অবমাননার মামলার শুনানিও হবে হাইকোর্টে। যে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেছে কনফেডারেশন অফ স্টট গভর্নমেন্ট, ইউনিটি ফোরামের মতো সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন। ওই সংগঠনগুলির দাবি, হাইকোর্টের নির্দেশ মতো নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ না মিটিয়ে দিয়ে আদালতে অবমাননা করেছে রাজ্য সরকার। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)