DA Protestors to TMC: সরাসরি তৃণমূলকে তোপ, 'আমরাই হব প্রিসাইডিং অফিসার', হুঁশিয়ারি ডিএ আন্দোলনকারীদের Updated: 17 Mar 2023, 01:27 PM IST Abhijit Chowdhury গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন বুধবার ভাঙড় ১ নম্বর ব্লকে তৃণমূল কর্মীদের চাঙ্গা করতে ডিএ আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়েছিলেন তৃণমূল নেতা কাইজার আহমেদ। এর আগেও ফিরহাদ হাকিম একাধিকবার ডিএ আন্দোলনকারীদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন। এই আবহে এবার তৃণমূল নেতাদের পালটা হুঁশিয়ারি দিলেন ডিএ আন্দোলনকারীরা। 1/5 কাইজার, ফিরহাদদের পরপর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের বক্তব্য, 'পঞ্চায়েত ভোটে আমরাই হতে চলেছি প্রিসাইডিং বা পোলিং অফিসার। একটু বেচাল দেখলেই সঙ্গে সঙ্গে কমিশনকে জানাব।' উল্লেখ্য, এর আগে সরকারি কর্মীরা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, ডিএ-র দাবি না মেটানো হলে পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশই নেবেন না তাঁরা। এদিকে আগামিকাল থেকেই ডিজিটাল ধর্মঘটের পথে হাঁটছেন সরকারি কর্মীরা। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/5 এর আগে ডিএ-র দাবিতে আন্দোলনরত সরকারি কর্মীদের কটাক্ষ করে কাইজার বলেন,'যত খায়, পোষায় না আর। এটা কিন্তু দিদির কথা। ওরাই আসবে ভোট করাতে। যারা সব প্রিসাইডিং অফিসার হয় তারা সব ওই লোক (ডিএ আন্দোলনকারী)। ভাতা দাও বলে আন্দোলন করছে। ভোট করতে যাব না বলে অন্দোলন করছে।' তিনি আরও বলেন, 'ওঁদের মুরগির মাংস খাওয়ানোর চিন্তা-ভাবনা করিস না। চাপে রাখবি।' গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/5 পরে সাংবাদিকদের কাইজার বলেন, 'ডিএ নিয়ে যাঁরা আন্দোলন করছেন তাঁরাই ভোটে প্রিসাইডিং অফিসার হবেন। আমাদের কর্মী তথা ভাঙড়ের মানুষের একটা সংস্কৃতি হল আতিথেয়তা। ভোটের সময় ভোটকর্মীদের জন্য পাখা-খাবার-আলোর ব্যবস্থা করে দেয়। আমাদের কর্মীরা আবার রান্না করে খাবার নিয়ে যায়। আমি এ বার ওদের বলে দিয়েছি বেশি অপ্যায়ন করার দরকার নেই।' গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/5 এদিকে ডিএ ধর্মঘটে অংশ নিয়ে যে সরকারি কর্মীরা ইচ্ছাকৃত ভাবে অফিস থেকে অনুপস্থিত ছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে ইঙ্গিত মিলেছে রাজ্য সরকারের তরফে। তবে সেই পদক্ষেপের আইনি বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। আন্দোলনকারীদের বক্তব্য, সার্ভিস রুলেই বলা আছে, তাঁদের ‘রাইট টু স্ট্রাইক’ বা 'ধর্মঘটের অধিকার' আছে। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/5 ধর্মঘটে অংশ নেওয়া কর্মীদের উদ্দেশে সরকারের বিভিন্ন দফতরের তরফে শোকজ নোটিশ জারি করা হয়েছে বিগত কয়েক দিনে। নোটিশে বলা হয়েছে, গত ১০ মার্চ তাঁরা কেন অফিসে আসেননি, তার সন্তোষজনক জবাব না পেলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে তাঁদের বিরুদ্ধে। জবাব সন্তোষজনক না হলে এক দিনের বেতন কাটা যাবে। পাশাপাশি কর্মজীবন থেকে একদিন বাদ পড়বে। পেনশন এবং গ্র্যাচুইটি সহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধায় সামান্য প্রভাব পড়তে পারে এর জেরে। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন