ট্রাম চালানোর পক্ষে মত প্রকাশ করে আদালত বলে, কোর্ট একটি কমিটি তৈরি করেছে। সেই কমিটি খতিয়ে দেখবে কী ভাবে ট্রাম পরিষেবা ফের চালু করা যায়। পুলিশের দাবির কতটা যৌক্তিক তাও খতিয়ে দেখবে কমিটি।
1/5 কলকাতা থেকে ট্র্বাম তুলে দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ, ট্রাম কর্তৃপক্ষের পাশাপাশি কলকাতা পুলিশের এই বিষয়ে আগ্রহ নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বেঞ্চ।
2/5 ট্রাম কর্তৃপক্ষকে বিচারপতির প্রশ্ন, তার কী শুধু ট্রাম বিক্রি করতেই বসে রয়েছেন? কর্মচারীদের বেতন দেওয়া বা কী করে পরিষেবা ফেরানো যায়, সে ব্যাপারে কোন চিন্তাভাবনা আছে তাদের?
3/5 ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করছে পুলিশ, অভিযোগকারীর এই বক্তব্য শুনে ডিভিশন বেঞ্চের বক্তব্য, পুলিশ এ ভাবে ট্রাম চালানো বিরোধিতা করতে পারে না। পুলিশের সেই এক্তিয়ারই নেই। ট্রাম রাজ্যের ঐতিহ্য। তাই অহেতুক বিতর্ক না করে তাকে রক্ষা করার বিষয়ে গঠনমূলক আলোচনা দরকার।
4/5 ট্রাম চালানোর পক্ষে মত প্রকাশ করে আদালত বলে, কোর্ট একটি কমিটি তৈরি করেছে। সেই কমিটি খতিয়ে দেখবে কী ভাবে ট্রাম পরিষেবা ফের চালু করা যায়। পুলিশের দাবির কতটা যৌক্তিক তাও খতিয়ে দেখবে কমিটি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 এ প্রসঙ্গে বেঞ্চের পরামর্শ, উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে সরকারের গঠিত কমিটিতে বেসরকারি কর্তৃপক্ষকে আমন্ত্রণ জানানো হোক। পিপিপি মডেলও খতিয়ে দেখার কথা বলা হয়েছে। ট্রামকে আধুনিক করে নতুন প্রজন্মের কাছে কী ভাবে আকর্ষণীয় করে তোলা যায়, সে সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে বলেছে বেঞ্চ। আদালতের শীতকালীন ছুটির পরে রিপোর্ট দিতে হবে রাজ্যকে।