2/5 বাজরা বা মোটা শস্যের ফার্ম-টু-ফর্ক ভ্যালু চেইন বাড়াবে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় বাজেট মেনে এর জন্য একটি প্রোগ্রাম চালু করা হবে। ২০২৩-কে 'আন্তর্জাতিক বাজরা বছর' হিসাবে জাতিসংঘ ঘোষণা করেছে। আর সেই ব্র্যান্ডিংয়ের মওকা ছাড়তে চায় না কেন্দ্র। ছবিটি প্রতীকী : ব্লুমবার্গ
3/5 ভারত, বিশ্বের বাজরার এক প্রধান উত্পাদক। ভারতই ২০১৮ সালে জাতিসংঘের কাছে ২০২৩-কে বাজরার বছর হিসাবে ঘোষণা করার অনুরোধ করেছিল। চলতি বছর এটি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে অনুমোদিত হয়েছে। ক্রমবর্ধমান বিশ্ব বাজার ধরতে 'ভারতে-উত্পাদিত' বাজরার আউটপুট এবং ব্র্যান্ডিং বাড়াতে চাইছে সরকার। ছবিটি প্রতীকী : ব্লুমবার্গ
4/5 হোল-গ্রেইন, পুষ্টিকর ফসল বাজরা। স্বাস্থ্যকর, জটিল কার্বোহাইড্রেট হিসাবে এর তুলনা নেই। ওয়েট লস ডায়েট, ডায়াবেটিস এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ক্ষেত্রে বাজরার রুটি, বিস্কুট, সিরিয়াল অনবদ্য। খেতেও সুস্বাদু। বাজরা ভিটামিন, খনিজ এবং উপকারি ফাইবারের একটি দুর্দান্ত উৎস। ফাইল ছবি : হিন্দুস্তান টাইমস
5/5 কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২২-২৩-এ, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ভারতীয় বাজরার ব্র্যান্ডিং করার জন্য একটি নীতির প্রস্তাব করেছিলেন। সেই নীতিতে -প্রাতঃরাশের সিরিয়াল, বিস্কুট এবং স্বাস্থ্যকর স্ন্যাক সেগমেন্টের মূল উপাদান হিসাবে বাজরাকে তুলে ধরা হবে। ফাইল ছবি : পিটিআই