লোকসভায় বৃহস্পতিবার বিরোধীদের তীব্র প্রতিবাদের মধ্যে এই ‘ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল’ পেশ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই বিল পেশের সময়, এই বিলে বর্ণিত বিধি সম্পর্কে একাধিক বিষয়ে সংসদের কক্ষকে অবহিত করেন।
1/5 বৃহস্পতিবার সংসদে পেশ করা হয়েছে ডিজিটাল ব্যাক্তিগত তথ্য সুরক্ষা বিল বা ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল ২০২৩। বিলটিতে বলা হয়েছে, বিধি লঙ্ঘন করলে জরিমানার অঙ্কের কথা। বলা হয়েছে, ডিজিটাল তথ্যের অপব্যাবহার বা এই তথ্য যদি কোনও দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা (যারা ডেটা পরিচালনা ও প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে সম্পর্কিত) গোপন রাখতে না পারে, তাহলে তাদের সর্বাধিক ২৫০ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হবে। (PTI Photo)
2/5 লোকসভায় বৃহস্পতিবার বিরোধীদের তীব্র প্রতিবাদের মধ্যে এই ‘ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল’ পেশ করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ইলেকট্রনিক্স ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব এই বিল পেশের সময়, এই বিলে বর্ণিত বিধি সম্পর্কে একাধিক বিষয়ে সংসদের কক্ষকে অবহিত করেন। ২০২২ সালের নভেম্বরে এই বিলের খসড়া প্রস্তাব তৈরি হয়। তার তুলনায় শাস্তির বিধানগুলি অনেকটাই শিথিল নয়া বিলে। এই বিলে রয়েছে একটি তথ্য সুরক্ষা বোর্ড গঠনের প্রস্তাব। (ANI Photo/Sansad TV)
3/5 বিলে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, ওই তথ্য সুরক্ষা বোর্ড যদি তদন্ত সাপেক্ষে জানতে পারে যে কোনও ব্যক্তি বা সংস্থা তথ্য সুরক্ষা বিধি লঙ্ঘন করেছে, তবে অভিযুক্ত ব্যক্তি বা সংস্থাকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেওয়া হবে। সেখানে দুই পক্ষের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে শাস্তির বিষয়টি বিবেচিত হবে। তবে বিধি লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে কড়া শাস্তির কথা বলছে কেন্দ্রের আনা এই বিলটি। (ANI Photo/Sansad TV)
4/5 গোপনীয়তার অধিকারকে মৌলিক অধিকার হিসাবে সুপ্রিম কোর্ট আখ্যা দেওয়ার ৬ বছর বাদে সংসদে পেশ হল ‘ডিজিটাল পার্সোনাল ডেটা প্রোটেকশন বিল ২০২৩’। এদিকে, বিরোধীদের দাবি, এই বিল বিবেচনা করতে তা সংসদীয় স্থায়ী কমিটির কাছে পাঠানো হোক। বিলটিকে অর্থ বিল হিসাবে পেশ করা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন কংগ্রেসের সাংসদ। তবে, বিল পেশের সময় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, বিলটি অর্থ বিল নয়, ফলে এটি নিয়ে আলোচনা করা যাবে। . (PTI)
5/5 বিলে বলা হয়েছে, বিশেষ পরিস্থিতিতে ইফউজারের সম্মতি ছাড়াও ডেটা প্রসেসিংয়ের কথা। তবে সেই ‘বিশেষ পরিস্থিতি’, চিকিৎসার জন্য আপৎকালীন ক্ষেত্রে, বিপর্যয়ে, কোর্টের নির্দেশে, সরকারি এজেন্সির প্রয়োজন হিসাবে উল্লিখিত হয়েছে। বিলে বলা হয়েছে, বিধি লঙ্ঘনের সর্বনিম্ন জরিমানার অঙ্ক ৫০ কোটি টাকা। (Mint)