২০২২-এ আর ইতিহাস লেখা হল না ফ্রান্সের। এ বার জিতলে ব্রাজিল এবং ইতালির পর টানা দু'বার বিশ্বকাপ জয়ের নজির স্পর্শ করতে পারতেন এমবাপেরা। তবে সেই আশায় জল ঢালল আর্জেন্তিনা। ফ্রান্সের হারের পিছনে কিন্তু রয়েছে একাধিক কারণ। জেনে নিন সেগুলি কী!
1/5 ফাইনালে দেশঁর স্ট্র্যাটেজি নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। তিনি কি সঠিক স্ট্র্যাটেজিতে টিম সাজিয়েছিলেন? অসুস্থ প্লেয়ারদের নামিয়েছেন বলেও সমালোচনা চলছিল। শেষ পর্যন্ত বিরতির আগেই তুলেনিতে হয় জিরু এবং দেম্বেলেকে। জিরুর চোট ছিল।
2/5 ফ্রান্স শিবিরের একাধিক প্লেয়ার অসু্স্থ হয়ে পড়ে। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের শিবির যেন মিনি হাসপাতালে পরিণত হয়ে যায়। জানা যায়, ফ্রান্স দলের ফুটবলাররা কোল্ড অ্যান্ড ফ্লু ভাইরাসে আক্রান্ত। ফ্রান্সের প্লেয়ারদের অসুস্থতার জন্য নাকি ইংল্যান্ড দলকে দায়ি করা হচ্ছে। কারণ কোয়ার্টার ফাইনালে ইংল্যান্ড ফুটবলারদের জ্বর-সর্দি-কাশির সমস্যা ছিল। সেখান থেকেই এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে।
3/5 ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে আত্মতুষ্টি এসেছিল, এটাও ঘটনা। ফ্রান্সের শুরু থেকে গা-ছাড়া ভাব ছিল। ৭৮ মিনিটে পেনাল্টি পাওয়ার পর থেকে তাদের বডিল্যাঙ্গোয়েজ বদলায়। তাদের সম্ভবত দলের প্লেয়ারদের মধ্যে আত্মতুষ্টি এসে গিয়েছিল। ২০১৮ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর, ২০২২-এ ফাইনালে ওঠা- সব মিলিয়ে আত্মতুষ্টি আসাটা অস্বাভাবিক নয়। যে কারণে টাইব্রেকারেও এ দিন হতাশ করলেন ফরাসি প্লেয়াররা।
5/5 ২ বার পরপর বিশ্ব জয়ের নজির ব্রাজিল এবং ইতালি ছাড়া কারও নেই। ফ্রান্স এ বার জিতলে ইতিহাস লিখত। আর সেই চাপটা সম্ভবত নিতে পারেনি ফ্রান্স। আর ফ্রান্সের টিম গেমের অভাবটাও স্পষ্ট ভাবে ধরা পড়েছে ফাইনাল ম্যাচে।