নাকডাকার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। ঘরোয়া উপায়ে এই সমস্য়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কয়েকটি খাবার নিয়মিত খেলে কমতে পারে এই সমস্যা।
1/10যাঁর নাকডাকে, তাঁর চেয়েও আপাতভাবে বেশি সমস্যায় পড়েন, যিনি পাশে ঘুমোন। যদিও নিজের নাকডাকায় নিজের ঘুমের সমস্যা হয় না। কিন্তু এই নাকডাকা ধীরে ধীরে শরীরে অন্য সমস্যা ডেকে আনতে পারে। তাই নাকডাকার বিষয়ে সচেতন হন। কয়েকটি খাবার নিয়মিত খেলে এই সমস্যা কমে। জেনে নিন, সেই খাবারগুলি কী কী। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)
3/10পিপারমিন্ট (Peppermint): এটিও নাকডাকা কমাতে সাহায্য করে। ঘুমোনোর আগে পিপারমিন্ট চা খেতে পারেন। বা এর তেলের গন্ধ শুঁকতে পারেন। তাতে নাকডাকা কমবে।
4/10রসুন (Garlic): রোজ একটু করে কাঁচা রসুন খেলে নাকডাকা কমতে পারে। অনেকেই ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটু কাঁচা রসুন খান।
5/10মাছ (Fish): যাঁরা মাছ খান, তাঁরা যদি প্রতি দিনের ডায়েটে একটু করে মাছ রাখেন, তাহলে নাকডাকার সমস্যা কমতে পারে। মাছের ফ্যাটি অ্যাসিড এই সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
6/10পেঁয়াজ (Onions): নাক এবং গলার বাতাসের পথ খোলার জন্য পেঁয়াজের কোনও জুড়ি নেই। এটি নানা ধরনের সংক্রমণ আটকাতে পারে। তাই রোজ এটি খেলে নাকডাকার সমস্যা কমে।
7/10হলুদ-দুধ (Turmeric Milk): দুধের সঙ্গে এক চামচ কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খান। এতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে— একথা তো অনেকেই জানেন। কিন্তু রাতে ঘুমোনোর আগে এটি খেলে কমতে পারে নাকডাকার সমস্যাও।
8/10চা (Tea): নাকডাকার সমস্যা কিছুটা কমিয়ে দিতে পারে চা। রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটু হালকা চা খেতে পারেন। বেশি কড়া চা আবার ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি করবে। কিন্তু হালকা চা খেলে সেই সমস্যাও হবে না। আবার নাকডাকার সমস্যাও কমতে পারে।
9/10আনারস (Pineapple): আনারসের মরশুমে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই ফল কয়েক টুকরো খান। তাতে নাক এবং গলার বাতাস চলাচলে পথ পরিষ্কার হবে। নাকডাকার সমস্যা কমবে।
10/10সয় দুধ (Soy Milk): সয়াবিনের দুধ খেতে পারেন। এমনি দুধের বদলে এই দুধ খেলে নাকডাকার সমস্যা কমতে পারে।