রবিবার কটকে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে দিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০ বল বাকি থাকতে চার উইকেটে জিতে গেলেন প্রোটিয়ারা। সেই ম্যাচের পর স্বভাবতই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ঋষভ পন্তের কৌশল নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
1/6 দল চাপ পড়ে গিয়েছে। অথচ কম পুঁজি নিয়ে ম্যাচের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে নিজের সেরা বোলারদের কার্যত ব্যবহার করলেন না ঋষভ পন্ত। তার জেরে ঋষভ পন্তের কৌশল নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
2/6 রবিবার কটকে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে মাত্র ১৪৮ রান তোলে ভারত। সেই রান তাড়া করতে নেমে ভুবনেশ্বর কুমারের দুর্দান্ত বোলিংয়ের সামনে ধুঁকতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০ ওভারে প্রোটিয়াদের স্কোর ছিল তিন উইকেটে ৫৭ রান। (ছবি সৌজন্যে, টুইটার @ICC)
3/6 একাদশ ওভারেই হার্দিক পান্ডিয়াকে পালটা আক্রমণ করেন প্রোটিয়া ব্যাটাররা। সেই ওভারে ওঠে ১৩ রান। পরের ওভারেই অক্ষর প্যাটেল ১৯ রান খরচ করেন। ১৩ তম ওভারে আট রান দেন যুজবেন্দ্র চাহাল। ১৪ তম ওভারে হার্দিক পান্ডিয়া খরচ করেন ১০ রান। ১৬ তম ওভারে ২৩ রান বিলিয়ে দেন চাহাল। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
4/6 ওই ছয় ওভারের মধ্যে মাত্র এক ওভার নিজের সেরা বোলারকে (রবিবার ছিলেন ভুবনেশ্বর কুমার, আবেশ খান এবং হার্ষাল প্যাটেল) দেন পন্ত। ১৫ তম ওভারে সাত রান দেন আবেশ। সেই সিদ্ধান্ত নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)
5/6 তাঁদের বক্তব্য, যখন হার্দিক, অক্ষর এবং চাহাল মার খাচ্ছেন, তখন কেন দলের সেরা বোলারদের আক্রমণে এনে রানের গতি আটকানোর চেষ্টা করলেন না পন্ত? ওই পাঁচ ওভারেই (আবেশের বাদ দিয়ে ১১-১৬ ওভার) ৭৪ রান উঠল। লো-স্কোরিং ম্যাচে ওখানেই খেলা শেষ হয়ে যায়। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই)
6/6 একটা যুক্তি খাড়া হতে পারে যে ভুবি তো প্রথমেই তিন ওভার করে ফেলেছিলেন। সেইসময় ভুবিকে বল করতে দিলে ডেথ ওভারে কে বল করতেন? যদিও বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, ভুবিকে না দিলেও আবেশ এবং হার্ষালকে বল করিয়ে নিতে পারতেন পন্ত। দু'জনেরই পুরো চার ওভারের কোটা শেষ হয়নি। দু'জনেই তিন ওভারে ১৭ রান দেন আবেশ এবং হার্ষাল। যেখানে হার্দিক তিন ওভারে ৩১ রান খরচ করেছেন। চাহাল চার ওভারে দিয়েছেন ৪৯ রান। অক্ষর এক ওভারে দিয়েছেন ১৯ রান। (ছবি সৌজন্যে এএনআই)