বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Jagdeep Dhankhar: রাজভবন বনাম নবান্ন সংঘাতে বারবার উঠেছে জগদীপ ধনখড়ের প্রসঙ্গ! কিছু বিতর্ক একনজরে
Jagdeep Dhankhar: রাজভবন বনাম নবান্ন সংঘাতে বারবার উঠেছে জগদীপ ধনখড়ের প্রসঙ্গ! কিছু বিতর্ক একনজরে Updated: 16 Jul 2022, 09:48 PM IST Sritama Mitra উপরাষ্ট্রপতি পদে এনডিএর প্রার্থী হচ্ছেন বাংলার রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। বাংলায় তিনি রাজ্যপালের দায়িত্বভার গ্রহণের পর বিভিন্ন বিতর্কে তাঁর নাম উঠে এসেছে। তাঁর টুইট কেড়েছে শিরোনাম। 1/6 রাজ্যের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে রাজভবন বনাম নবান্নের সংঘাত বারবার শিরোনাম কেড়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে কখনও রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় সরব হয়েছেন, আবার কখনও রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসে উঠেন মমতা। ২০১৯ সালে বাংলার রাজ্যপাল পদে জগদীপ ধনখড় দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে কোন কোন বিতর্ক রাজ্যকে সরগরম রেখেছে দেখে নেওয়া যাক। (Dhankhar twitter) 2/6 ঘটনা ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসের। বাংলা তখন দুর্গাপুজোর দশমীর মেজাজে। কলকাতার রাজপথে আয়োজিত হয়েছে কারনিভাল। সেই কারনিভালে যেমন আমন্ত্রিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তেমনই আমন্ত্রিত ছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। সেই কারনিভাল নিয়ে পরবর্তী সময়ে মুখ খুলে ধনখড় জানান, তিনি কারনিভালে গিয়ে অপমাতি বোধ করেছেন। জানা যায়, সেখানে বসার ব্যবস্থাপনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন রাজ্যপাল। (PTI Photo) 3/6 রাজ্যপাল ধনখড়ের ক্ষোভের পারদ চড়ে পরবর্তী আরও এক ঘটনায়। সেবার ২০১৯ সালের নভেম্বরে শান্তিপুরের রাস উৎসবে যোগ দিতে য়াবেন বলে রাজ্যের কাছে হেলিকপ্টার চেয়েছিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। আর তা না পেতেই কিনি অসৌজন্যের অভিযোগ তেলেন নবান্নের বিরুদ্ধে। (ANI Photo/Narendra Modi Twitter) 4/6 পরবর্তীকালে ২০১৯ সালে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠান ঘিরে তুঙ্গে ওঠা পারদ। সিএএকে সামনে রেখে পড়ুয়াদের তীব্র প্রতিবাদের ঝড় বইতে থাকে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর জুড়ে। তার মাঝেই কর্তৃপক্ষ ২৪ জিসম্বর বাতিল করে সমাবর্তন। জানানো হয়, ক্যাম্পাসে আচার্য (রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়) এর আসার প্রয়োজন নেই। এরপরই ক্ষোভ উগড়ে রাজ্যপাল বলেন, ‘যাদবপুরের সিদ্ধান্তে আমি স্তম্ভিত, দুঃখিত। আমার ধৈর্যের সীমা আছে।’ (PTI Photo) 5/6 ২০২০ সালের করোনা হানা ও ২০২১ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন ঘিরেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বনাম জগদীপ ধনখড়ের একাধিক সংঘাত সামনে আসে। তবে সদ্য ২০২২ সালে সদ্য আচার্য বিতর্ক আলাদা করে নজর কাড়ে। বিধানসভায় পাশ হওয়া রাজ্যসরকারের আচার্য সংক্রান্ত বিলে বলা হয়েছে, রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে আর রাজ্যপাল আচার্য নন, বরং মুখ্যমন্ত্রী আচার্য। তারপরই ‘আচার্য’ পদাধীকার বলে রবীন্দ্রভারতীর উপাচার্য পদে মহুয়া মুখোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা করে টুইট করেন জগদীপ ধনখড়। শুরু হয় বিতর্ক। (PTI Photo/Swapan Mahapatra) 6/6 বিধানসভার অধিবেশন সংক্রান্ত বিষয়েও বিতর্ক কম হয়নি। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সালে জগদীপ ধনখড় রাজ্যবিধানসভার আধিবেশন স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নেন। এছাড়াও রাজ্যমন্ত্রীসভার সুপারিশে রাত ২ টোয় বাজেট অধিবেশনের ডাক দিয়েও রাজ্যপাল ধনখড় শিরোনাম কাড়েন। জটিলতা তৈরি হয় বাবুল সুপ্রিয়র শপথ ঘিরে। বিধায়কদের শপথ সংক্রান্ত ফাইলের স্বাক্ষর ঘিরে রাজভবন বনাম নবান্ন সংঘাত ফের চরমে ওঠে। (PTI Photo)