১৯৭৫ সালে ফিরোজ খানের 'ধর্মাত্মা' দিয়ে শুরু। এরপর একে একে অমিতাভ বচ্চন, জন আব্রাহাম, সইফ অনেকেই পা রেখেছেন আফগানিস্তানে। উদ্দেশ্য, নিজেদের ছবির শুটিং। বলিপাড়ার যেসব ছবিতে ধরা পড়েছে আগানিস্তানের ছবির মত সুন্দর পরিবেশ, রইল তার তালিকা।
1/6 ফিরোজ খান-হেমা মালিনী অভিনীত 'ধর্মাত্মা' বলিউডের ইতিহাসে প্রথম ছবি যা আফগানিস্তানে শুটিং করা হয়েছিল। ছবির অন্যতম জনপ্রিয় গান যা বর্তমানে প্রায় ক্লাসিকের পর্যায় পৌঁছে গেছে, সেই 'ক্যায়া খুব লগতি হো' গানটি শুট হয়েছিল কাবুলের মনোমুগ্ধকর পরিবেশে। (ছবি সৌজন্যে - ইউটিউব)
2/6 মুকুল আনন্দের পরিচালনায় 'খুদা গাওয়া' ছবিটি বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল। অমিতাভ-শ্রীদেবী অভিনীত এই ছবির প্রায় ৭০% শুট সারা হয়েছিল আফগানিস্তানে। বিয়েসহ করে উল্লেখ্য কাবুল এবং মাজার-ই-শরীফে। বলা হয়, আফগানিস্তানের ইতিহাসে সবথেকে বেশিবার দেখা হিন্দি ছবি নাকি 'খুদা গাওয়া'।
3/6 ফিরোজ খানের পরিচালনায় 'জনশীন'-এর বেশ কিছু অংশের সুর সারা হয়েছিল আফগানিস্তানে। এই থ্রিলারের মুখ্যভূমিকায় দেখা গেছিল ফিরোজ-পুত্র ফারদিন খান এবং নায়িকার ভূমিকায় দর্শকদের সামনে হাজির হয়েছিলেন সেলিনা জেটলি।
4/6 ২০০৬ সালে মুক্তি পাওয়া 'কাবুল এক্সপ্রেস' ছবির প্রায় ৯০% শুটিং সারা হয়েছিল আফগানিস্তানে। কবীর খান পরিচালিত এই ছবিতে মুখ্যভূমিকায় ছিলেন জন আব্রাহাম এবং এরশাদ ওয়ার্সি। আফগানিস্তানের পঞ্জশির উপত্যকা, বলা হিসার ফোর্ট, দারুল এমন প্যালেস এবং গ্রিন প্যালেসের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে শুট চলেছিল এই ছবির। ( ছবি সৌজন্যে - গুগল)
5/6 সইফ আলি খান এবং করিনা কাপুর অভিনীত 'এজেন্ট বিনোদ' ছবির বেশ কয়েকটি সিকোয়েন্সের শুট সারা হয়েছিল আফগানিস্তানে। ছবির শুরুতেই দেখানো হয়েছিল আফগানিস্তানের রুক্ষ অথচ সুন্দর মরুপ্রান্তর। 'দাস-এ-মার্গোহ' অঞ্চলে ওই দৃশ্যের শুটিং সারা হয়েছিল। (ছবি সৌজন্যে - ফেসবুক)
6/6 গিরিশ মালিক এর পরিচালনায় 'তোড়বাজ' ছবিতে আফগানিস্তানের বিশকেক, কুর্গসস্তান এর বেশ কিছু অঞ্চলে শুটিং সেরেছিলেন ছবির নায়ক সঞ্জয় দত্ত। ছিলেন 'তোড়বাজ' এর অন্যতম মুখ্য অভিনেত্রী নার্গিস ফকরি।