কিছুটা কমেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। তাও দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা নেহাত কম। সেই পরিস্থিতিতে কোনও ঝুঁকি নিল না মহারাষ্ট্র সরকার। বরং লকডাউনের (সরকারি ভাষায় ‘সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙার কর্মসূচি’) মেয়াদ আরও বাড়ানো হল।
1/8 লকডাউনের (সরকারি ভাষায় ‘সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙার কর্মসূচি’) মেয়াদ আরও বাড়াল মহারাষ্ট্র সরকার। আগামী ১ জুন সকাল সাতটা পর্যন্ত সেই লকডাউন কার্যকর হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
2/8 নয়া বিধিনিষেধে মহারাষ্ট্র সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ভিন রাজ্য থেকে মহারাষ্ট্রে এলে বাধ্যতামূলকভাবে নেগেটিভ আরটি-পিসিআর রিপোর্ট লাগবে। মহারাষ্ট্রে আসার ৪৮ ঘণ্টা আগে সেই রিপোর্ট পেতে হবে। ট্রেন, বাস বা উড়ান - সবক্ষেত্রেই সেই নিয়ম প্রয়োজ্য হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
3/8 দুধ সরবরাহ, পরিবহনে কোনও বিধিনিষেধ থাকছে না। বিমানবন্দর, বন্দর পরিষেবার যুক্ত ব্যক্তি এবং ওষুধ, স্বাস্থ্য পরিকাঠামোর সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা বিধিনিষেধ থেকে ছাড় পাবেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য বিজয় শংকর বি/হিন্দুস্তান টাইমস)
4/8 আরও কোনও বিধিনিষেধ জারি করতে পারবে স্থানীয় প্রশাসন। তবে সেই বিধিনিষেধ জারির ৪৮ ঘণ্টা আগে বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
6/8 সরকারি এবং বেসরকারি অফিসে সর্বাধিক ১৫ শতাংশ কর্মী উপস্থিত থাকতে পারবেন। বেসরকারি অফিস যদি জরুরি পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত হয় বা বিধিনিষেধ তালিকার বাইরে হয়, তবেই চালু থাকতে পারবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
7/8 বুধবার মহারাষ্ট্রে ৪৬,৭৮১ জন নয়া আক্রান্তের হদিশ মিলেছে। মৃত্যু হয়েছে ৮১৬ জনের। তার ফলে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫,২২৬,৭১০। তার ফলে করোনায় মোট প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৮,০০৭। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)