আগামী এক বছরের মধ্যে কলসেন্টারের প্রয়োজনীয়তা একেবারে কমে যেতে পারে। আর সেটা হবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স বা এআই) কারণে। তার ফলে কলসেন্টার বন্ধ হয়ে যাবে বলে ইঙ্গিত দিলেন টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেসের (টিসিএস) চিফ এক্সকিউটিভ কে কৃতিভাসন।
1/5 কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স বা এআই) অভিশাপে বন্ধ হয়ে যেতে পারে অধিকাংশ কলসেন্টার। আর সেটাও এক বছরের মধ্যেই হতে চলেছে অনুমান করলেন ভারতের বৃহত্তম তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেসের (টিসিএস) চিফ এক্সকিউটিভ কে কৃতিভাসন। অর্থাৎ অনেকেরেই চাকরি হারানোর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিনান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিসিএসের চিফ এক্সকিউটিভ জানিয়েছেন যে আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সের কারণে এক বছরের মধ্যে কল সেন্টারের প্রয়োজনীয়তা একেবারে কমে যাবে। অর্থাৎ আপাতত মানুষ যেটা করেন, সেটা করতে পারবে আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স। যা পুরোপুরি কলসেন্টারের রূপরেখা পুরোপুরি পালটে দেবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
3/5 বিষয়টি আরও ব্যাখ্যা করে ওই সংবাদমাধ্যমে টিসিএসের চিফ এক্সকিউটিভ জানিয়েছেন, এই মুহূর্তে টিসিএস এমন একটা সময় দাঁড়িয়ে আছে, যখন এআই নিজেই বুঝতে পারবে যে ফোন আসছে। আর গ্রাহকের যে সমস্যা আছে, সেটা একেবারে নিখুঁতভাবে বুঝে ফেলতে পারবে। অর্থাৎ কলসেন্টারের এজেন্ট যে কাজটা করেন, সেটার একটা বড় অংশ করে দেবে এআই। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ফেসবুক Tata Consultancy Services)
4/5 ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, টিসিএসের চিফ এক্সকিউটিভ বলেছেন যে 'আমরা সেই দিকেই এগিয়ে যাচ্ছে। আমার মনে হয় না যে এই মুহূর্তে আমরা সেই জায়গায় আছি। তবে আগামী এক বছর বা সেরকম সময়ের আশপাশে সেটা বাস্তব হতে পারে।' তবে এআইএয়ের কারণে মানুষের চাকরি যাবে কিনা, তা নিয়ে সরাসরি কিছু বলেননি টিসিএসের কর্তা। তিনি জানিয়েছেন যে কাজের জন্য আরও বেশি-বেশি মানুষের প্রয়োজন বিশ্বের। কম লোকে কাজ চালানো যাবে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 ওই ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ন্যাসকমের পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে যে ভারতে তথ্যপ্রযুক্তি এবং বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ের কাজে ৫০ লাখ মানুষ যুক্ত আছেন। আর টিসিএসের কর্মচারীর সংখ্যা ছয় লাখেরও বেশি। যে সংস্থা ভারতের সবথেকে বড় তথ্যপ্রযুক্তি কোম্পানি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)