1/8 শিয়ালদা লাইনে টানা ২০ দিন ধরে বাতিল থাকবে একাধিক লোকাল ট্রেন। দমদম স্টেশনের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে কাজ চলার জন্য শিয়ালদা লাইনে টানা ৭ মে পর্যন্ত বেশ কয়েকটি লোকাল থাকবে বাতিল। ফলে ফের একবার যাত্রী ভোগান্তির সময় আসতে চলেছে। ভোট আর গরমের মাঝে এই ভোগান্তি হতে চলেছে।
2/8 দমদম স্টেশনের নন ইন্টারলকিং কাজের জন্য টানা কয়েকদিন ভোগান্তির শিকার হয়েছিলেন নিত্যযাত্রীরা। তবে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ মিটে গেলেও যাত্রী ভোগান্তি মেটেনি। বাতিল ট্রেন ছাড়াও, ট্রেন দেরিতে চলারও সমস্যা ছিল। সেই অভিজ্ঞতা ফের একবার ফিরে আসতে পারে, বলে আশঙ্কা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)
3/8 পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, দমদমের ৫ নম্বর প্ল্যাটফর্মে আধুনিকীকরণের কাজ চলবে। তার জন্যই ২০ দিন ধরে ব্যহত হবে রেল পরিষেবা। ১৮ এপ্রিল থেকে ৭ মে পর্যন্ত বেশ কিছু লোকল ট্রেন বাতিল হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। অর্থাৎ ঘণ্টার বিটারে ধরলে ৪৮০ ঘণ্টা ধরে দমদমে চলবে কাজ। কোন কোন ট্রেন বাতিল তা দেখে নিন। যাত্রী ভোগান্তি নিয়ে আগাম ক্ষমা চেয়েছে পূর্ব রেল।
5/8 এছাড়াও বাতিল হবে, ৩১২৪২ ব্যারাকপুর-শিয়ালদহ, ৩০৩৩২ হাবরা-মাঝেরহাট, ৩০৩৫৩ মাঝেরহাট-দত্তপুকুর, ৩৩৬৮৬ গোবরডাঙা-শিয়ালদহ, ৩০৩৩৩ মাঝেরহাট-হাবরা লোকাল। ১৮ এপ্রিল থেকে ৭ মের মধ্যে বাতিল হচ্ছে ৩০৩১৪ দত্তপুকুর-মাঝেরহাট, ৩৩৪২৫ শিয়ালদহ-বারাসত, ৩১২২৩ শিয়ালদহ-ব্যারাকপুর, ৩০১১৬ ব্যারাকপুর-বিবাদি বাগ, ৩০১১৩ বিবাদি বাগ-ব্যারাকপুর।
8/8 রেলের হিসাব অনুযায়ী, নয় কোচের লোকাল ট্রেনে গড়ে ৩৩০ জন যাত্রী বসে যেতে পারেন। আর দাঁড়িয়ে যেতে পারেন আরও ১,২০০ জন যাত্রী। সেক্ষেত্রে ১২টি কোচের লোকাল ট্রেন চালানো হলে আরও বেশি সংখ্যক যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন। সকাল-সন্ধ্যার অফিস টাইমে যে মারাত্মক ভিড় হয়, সেটা কিছুটা কমবে। কিছুটা স্বস্তিতে যাতায়াত করতে পারবেন।