বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Battery swapping stations in Kolkata: বড় লগ্নি কলকাতায়, হচ্ছে গাড়ির ব্যাটারি বদলের স্টেশন, সফল হলে চালু হবে অন্যত্রও
Battery swapping stations in Kolkata: বড় লগ্নি কলকাতায়, হচ্ছে গাড়ির ব্যাটারি বদলের স্টেশন, সফল হলে চালু হবে অন্যত্রও Updated: 22 Dec 2023, 06:10 AM IST Ayan Das বৈদ্যুতিক দু'চাকার গাড়ির জন্য ভারতে ২০০টি ব্যাটারি পরিবর্তনের কেন্দ্র তৈরি করা হবে। আর প্রাথমিকভাবে কলকাতা ও দিল্লিতে পরীক্ষামূলকভাবে সেই কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে। তাতে সাফল্য মিললে দেশের অন্যত্রও তৈরি করা হবে বলে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে। 1/5 জার্মান সংস্থা সোওবির সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারতে ২০০টি ব্যাটারি পরিবর্তনের কেন্দ্র তৈরি করতে চলেছে মোটোভোল্ট। প্রাথমিকভাবে দুটি কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে। যে তালিকায় আছে কলকাতাও। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরের মার্চের মধ্যে ওই দুটি কেন্দ্র তৈরি হয়ে যাবে। মোটোভোল্ট মোবিলিটির কর্তারা জানিয়েছেন যে দুই চাকার গাড়ির ব্যাটারি বদলের জন্য মোট ২০০টি কেন্দ্র তৈরি করা হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 2/5 মোটোভোল্ট মোবিলিটির সিইও তুষার চৌধুরী জানিয়েছেন, কলকাতার পাশাপাশি দিল্লিতে পরীক্ষামূলকভাবে ব্যাটারি পরিবর্তনের দুটি কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে সেই দুটি কেন্দ্রের টাকা দেবে মোটোভোল্ট। পাইলট প্রজেক্টে সাফল্য মিললে আগামী দু'বছরের মধ্যে সম্ভবত যৌথভাবে সোওবির বাকি ১৯৮টি কেন্দ্র চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন মোটোভোল্ট মোবিলিটির সিইও। অর্থাৎ কলকাতা ও দিল্লিতে কেমন সাড়া মিলছে, সেটা খতিয়ে দেখেই বাকি ১৯৮টি কেন্দ্র তৈরির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 3/5 কলকাতার কোথায় ওই ব্যাটারি পরিবর্তনের কেন্দ্র তৈরি করা হবে? মোটোভোল্ট মোবিলিটি সূত্রে খবর, কলকাতায় পরীক্ষামূলকভাবে যে ব্যাটারি পরিবর্তনের কেন্দ্র তৈরি করা হচ্ছে, সেটা পার্ক স্ট্রিটের মতো কোনও জায়গায় খোলা হবে। যা আগামী মার্চের মধ্যে চালু করে দেওয়ার পরিকল্পনা আছে বলে মোটোভোল্ট মোবিলিটি সূত্রে খবর মিলেছে। যে সংস্থার তারাতলার কারখানায় বৈদ্যুতিক স্কুটার তৈরি করা হচ্ছে। যা মাসখানেকের মধ্যে বাজারে চলে আসতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ) 4/5 অন্যদিকে, সোওবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও থমাস দুশা জানিয়েছেন, যদি পাইলট প্রকল্পে সাফল্য মেলে, তাহলে মোটোভোল্টের সঙ্গে যৌথভাবে বাকি ব্যাটারি পরিবর্তন কেন্দ্র তৈরি করা হবে। প্রতিটি কেন্দ্র তৈরি করতে খরচ পড়বে প্রায় ৮,০০০ মার্কিন ডলার। সেই প্রকল্পের জন্য ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্কের সঙ্গে আলোচনা চলছে। সেখান থেকে টাকা নিয়ে কাজ করা হবে বলে জানিয়েছেন সোওবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ) 5/5 সেই ব্যাটারি পরিবর্তনের কেন্দ্র গড়ে তোলার ফলে মানুষের কী লাভ হবে? সোওবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইওয়ের বক্তব্য, এখন সাধারণত যেভাবে চার্জ দেওয়া হয়, তাতে যত টাকা লাগে, তার থেকে কম টাকা খরচ হবে। ১৫-২০ শতাংশ সস্তা পড়বে। আর ওই প্রকল্পে দীর্ঘমেয়াদি সময় ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মুনাফার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে পাঁচ বছরের মধ্যেই যাতে মুনাফা হয়, সেই ‘টার্গেট’ ঠিক করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সোওবির সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)