Holi 2023: রাত পোহালেই দোল। আর তার পরদিন হোলি। গোটা দেশ রঙের উৎসবে মেতে উঠবে। তার আগে দেখে নিন ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে হওয়া কিছু বিভিন্ন ধরনের হোলি বা রং খেলা।
1/11ভারতের বিভিন্ন প্রান্তের বিচিত্র হোলি খেলা
2/11বৃন্দাবনের ফুলের হোলি: হোলির সপ্তাহের একাদশীর দিন এই বিশেষ খেলা হয়ে থাকে। ফুলের পাঁপড়ি দিয়ে এই দোল খেলা হয়। বৃন্দাবনের বাঁকে বিহারী মন্দিরে কৃষ্ণভক্তরা এই হোলি খেলায় মেতে ওঠেন।
3/11শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসব: পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে এই বসন্ত উৎসব পালিত হয়। এখন অবশ্য কলকাতার একাধিক জায়গা সহ রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তেও বসন্ত উৎসবের আয়োজন করা হয়।
4/11উত্তর প্রদেশের লাঠমার হোলি: বর্ষণায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর বন্ধুদের সঙ্গে হোলি খেলতে আসতেন। তিনি রং খেলতে এসে তিনি গোপীদের গায়ে রং দিয়ে তাঁদের সঙ্গে মজা করতেন। তাই তখন তাঁরা কৃষ্ণকে এবং তাঁর বন্ধুদের বাঁশ দিয়ে মজা করে মারতেন। সেটাই এখনও চলে আসছে। আজও এখানে নন্দগাও থেকে ছেলেরা আসে এই বিশেষ দোল খেলতে।
5/11মাসান হোলি: এই বিশেষ হোলি বারাণসীর মণিকর্নিকা ঘাটে খেলা হয়। এখানে রঙের বদলে চিতাভস্ম দিয়ে দোল খেলা হয়। এই হোলিতে রাধা-কৃষ্ণ নয়, শিব থাকেন।
6/11জয়পুরের রাজকীয় হোলি: জয়পুরের বিভিন্ন প্রাসাদে এদিন ব্যাপক আয়োজন করা হয় বিশেষ দিনটিকে উদযাপন করার জন্য। নানা রঙে মেতে ওঠে গোলাপি শহর।
7/11বিহারের ফাল্গুন পূর্ণিমা: ফাল্গুন পূর্ণিমার রাতে বিহারে হোলিকা দহন করা হয়। শস্য, গোবর, পাতা,, ইত্যাদি দিয়ে হোলিকা বানিয়ে সেটা পোড়ানো হয় এদিন।
8/11গোয়ার শিগমো: গোয়ায় হোলিকে শিগমো বলা হয়। পাঞ্জিমের রাস্তায় রাস্তায় এদিন দোল খেলা হয়। নৌকাগুলোকে পৌরাণিক কাহিনির উপর ভিত্তি করে সাজানো হয় এদিন। চলে হোলিকা দহন।
9/11মণিপুরের জোসাং: এটি একটি পাঁচদিনের অনুষ্ঠান। এখানে ঈশ্বরকে নিবেদন জানানো হয় পুজোর মাধ্যমে। স্থানীয়রা গান গেয়ে ঈশ্বরের আরাধনা করেন। দুদিন ধরে তারপর রং দিয়ে হোলি খেলা হয় এখানে।
10/11কেরলের মাঞ্জুল কুলি: গসৃপূরম থিরুমার কঙ্কনি মন্দিরে এদিন সকলে যান পুজো দেন। তারপর জল আর হলুদ দিয়ে হোলি খেলেন।
11/11হরিয়ানার ধুলান্দি হোলি: এই উৎসব বৌদি আর দেওরের মধ্যে খেলা হয়ে থাকে। তাঁদের মধ্যে যে মজার সম্পর্ক সেটাকে উদযাপন করার জন্যই এই দোল খেলা হয়ে থাকে।