বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Rain Forecast: শনিবার পর্যন্ত অতিভারী বৃষ্টিতে ভাসবে উত্তরবঙ্গ, ধসের আশঙ্কা, কবে ও কোথায় বর্ষণ?
Rain Forecast: শনিবার পর্যন্ত অতিভারী বৃষ্টিতে ভাসবে উত্তরবঙ্গ, ধসের আশঙ্কা, কবে ও কোথায় বর্ষণ? Updated: 14 Jun 2022, 05:12 PM IST Ayan Das Rain Forecast in North Bengal: আগামী শনিবার পর্যন্ত প্রবল বৃষ্টিতে ভাসতে চলেছে উত্তরবঙ্গ। বৃহস্পতিবার থেকে তো কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সেই পরিস্থিতিতে দার্জিলিং এবং কালিম্পঙে ধস নামতে পারে বলে জানানো হয়েছে। কোন জেলায় কবে বৃষ্টি হবে, তা দেখে নিন - 1/7 বুধবার (১৫ জুন): কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত (৭০ মিলিমিটার থেকে ২০০ মিলিমিটার) হবে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি এবং কালিম্পঙে ভারী বৃষ্টিপাতের (৭০ মিলিমিটার থেকে ১১০ মিলিমিটার) পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 2/7 বৃহস্পতিবার (১৬ জুন): কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারের একাধিক জায়গায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাত (৭০ মিলিমিটার থেকে ২০০ মিলিমিটার) হবে। একটি বা দুটি জায়গায় অত্যধিক ভারী বৃষ্টি (২০০ মিলিমিটারের বেশি) হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 3/7 বৃহস্পতিবার (১৬ জুন): দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি ভারী থেকে বৃষ্টিপাতের (৭০ মিলিমিটার থেকে ২০০ মিলিমিটার) পূর্বাভাস আছে। কালিম্পং, উত্তর দিনাজপুর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে ভারী বৃষ্টি (৭০ মিলিমিটার থেকে ১১০ মিলিমিটার) হতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 4/7 শুক্রবার (১৭ জুন): কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি (৭০ মিলিমিটার থেকে ২০০ মিলিমিটার) হতে পারে। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় ভারী বৃষ্টিপাতের (৭০ মিলিমিটার থেকে ১১০ মিলিমিটার) পূর্বাভাস আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 5/7 শনিবার (১৮ জুন): কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের (৭০ মিলিমিটার থেকে ২০০ মিলিমিটার) পূর্বাভাস আছে। জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর এবং দক্ষিণ দিনাজপুরে ভারী বর্ষণ (৭০ মিলিমিটার থেকে ১১০ মিলিমিটার) হতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই) 6/7 সতর্কতা: বুধবার উত্তরবঙ্গে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে রবিবার পর্যন্ত কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই) 7/7 সতর্কতা: প্রবল বৃষ্টিতে দার্জিলিং এবং কালিম্পঙের পার্বত্য অঞ্চলে ধস নামতে পারে। তিস্তা, জলঢাকা, তোর্সার বাড়বে জলস্তর। ক্ষতিগ্রস্ত হবে চাষের জমি। জলের তলায় চলে যাবে নীচু এলাকা। (ছবিটি প্রতীকী)