লা হচ্ছে, সক্রিয় থাকতে প্রয়োজন ব্যায়াম। আর যে পুরুষরা ব্যায়ামে গা ঘামান তাঁদের স্ট্যামিনা যেমন রয়েছে, তেমনই তাঁরা ফিটও। প্রতি ৫ দিনে ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা প্রয়োজন। এছাড়াও প্রয়োজন কোন কোন বিষয়? জানুন।
1/8 মহিলাদের মতো পুরুষদের যৌন স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন থাকাও খুবই জরুরি বলে বর্ণনা করছেন চিকিৎসক সুরতের ক্রিস্টা আইভিএফএর শ্বেতা প্যাটেল। তিনি বলছেন, পুরুষদের মধ্যে এমন কিছু কু অভ্যাস থাকে যাচ্ছে, যার জেরে তাদের স্পার্ম কাউন্ট কমতে পারে। এমনকি রিপ্রোডাকটিভ ক্ষেত্রেও হতে পারে সমস্য়া। (প্রতীকী ছবি)
2/8 ভুলেও বাদ দেবেন না এই কাজটি- বলা হচ্ছে, সক্রিয় থাকতে প্রয়োজন ব্যায়াম। আর যে পুরুষরা ব্যায়ামে গা ঘামান তাঁদের স্ট্যামিনা যেমন রয়েছে, তেমনই তাঁরা ফিটও। প্রতি ৫ দিনে ৩০ মিনিট করে ব্যায়াম করা প্রয়োজন। এটি ফার্টিলিটির দিক থেকেও অত্যন্ত ভাল।(প্রতীকী ছবি)
3/8 ওষুধ- চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বিশেষ কিছু ওষুধ না খাওয়াই ভাল। কয়েকটি ড্রাগ এমন রয়েছে যা ফার্টিলিটির ওপর প্রভাব ফেলে। অনেকেই বডি বিল্ডিং য়ের জন্য স্টেরয়েড নেন। তবে তা শরীরের পক্ষে কতটা ভাল তা চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।
4/8 খাবার- ফাস্ট ফুডের রাস্তা থেকে সরে আসা প্রয়োজন। একটি সাম্প্রতিক গবেষণার তথ্য তুলে ধরে এক রিপোর্টে বলা হচ্ছে, প্রসেসড মাংস যাঁরা বেশি খান, তাঁদের 'স্বাভাবিক' স্পার্ম সেলের সংখ্যা কম থাকে তুলনায় যাঁরা বেশি খান এই মাংস।
5/8 মেদ- মেদ যতই বাড়বে, ততই রিপ্রোডাক্টিভ সিস্টেমে প্রভাব পড়বে। যাঁদের ওজন 'ওভার ওয়েট' হিসাবে পরিগণিত হয়,তাঁদের ফার্টিলিটি ঘিরে সমস্যা থাকে। তাঁদের স্পার্ম কাউন্টও কমতির দিকে থাকে।
6/8 অসুরক্ষিত যৌন সঙ্গম-যৌন সঙ্গম যদি অসুরক্ষিত হতে থাকে, তাহলে সমস্যা বাড়ে। এর থেকে আসে এসটিডি বা 'সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজিজ'। আর সঙ্গম থেকে সংক্রমণ এলে হতে পারে প্রদাহ জনিত সমস্যা। এমনকি তা রিপ্রোডাক্টিভ সিস্টেমকে আঘাত করতে পারে। ছবি : আনস্প্ল্যাশ
7/8 ল্যাপটপ রাখার সময় সতর্ক- চিকিৎসক ক্ষিতিজ মুরাদিয়া বলছেন, স্ক্রটামের কাছে কোনও উচ্চ তাপমাত্রা যুক্ত জিনিস রাখা যাবে না। ফলে ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় খেয়াল রাখতে হবে তা কোলে রাখার ক্ষেত্রে। এটি স্পার্ম কাউন্টের পক্ষে ভাল নয়।ছবি সৌজন্য-Pixabay
8/8 ধূমপান, মদ, তামাক- বলা হচ্ছে, ধূমপান ও, মদ্যপান, তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবনে স্পার্ম কাউন্টের ওপরেই কেবল প্রভাব পড়ে না, এর সঙ্গে পুরুষদের রিপ্রোডাক্টিভ সিস্টেমেও কুপ্রভাব পড়ে। ফলে বিষয়টি নিয়ে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। এছাড়াও স্ট্রেস থেকেও বিভিন্ন সমস্যা বাড়তে পারে।