1/5 বছর ঘুরলেই বাংলাদেশে ২০২৩ সাধারণ নির্বাচনের পালা। তার আগে ৫ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফর নিঃসন্দেহে একটি তাৎপর্যপূর্ণ কূটনৈতিক দিক। উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক চিরকালই ঢাকার রাজনৈতিক অঙ্কে প্রভাব ফেলেছে তার সমাজ-রাজনীতির দিক থেকে। সেই জায়গা থেকে মঙ্গলবার দুপুর গড়ালেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে বসতে চলেছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।(ANI Photo/ Amlan Paliwal)
2/5 প্রথম দিনে সাক্ষাৎ- শেখ হাসিনার প্রথম দিনেই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। প্রধানমন্ত্রী মোদী ছাড়াও ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে হাসিনার সাক্ষাৎ দুই দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ককে নয়া দিশা দেবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এর আগে, দিল্লিতে শেখ হাসিনা অবতরণ করতেই তাঁকে স্বাগত জানান কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী দর্শনা জারদোশ। (Photo by Money SHARMA / AFP)
3/5 কোন কোন চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে- মনে করা হচ্ছে, শেখ হাসিনার এই সফরে অগ্রাধিকার পেতে চলেছে, একাধিক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি। এই সমস্ত চুক্তি নিয়ে ইঙ্গিত মিলেছে বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রীর থেকে। বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী একে আবদুল মেমোন জানিয়েছেন, সম্ভবত দুই দেশের মধ্যে জলবণ্টন, রেল, আইন, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ক্ষেত্রে বিভিন্ন চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে। এছাড়াও তথ্য সম্প্রচার সংক্রান্তও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হতে পারে।. (Photo by Sanjeev Verma/ Hindustan Times)
4/5 জলবণ্টন- বছর ঘুরলেই বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচন। তার আগে ভারতের সঙ্গে তাদের সম্পর্কে নদীর জল বণ্টন একটি বড় বিষয় হয়ে উঠতে চলেছে। দুই দেশের মধ্যে ৫৪ টি নদীর জল বিভাজিত হয়। সেই জায়গা থেকে আগামী বছর বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে এই ইস্যুটি একটি তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়। যা পশ্চিমবঙ্গের দিক থেকেও বড় বিষয়। (Photo by Sanjeev Verma/ Hindustan Times)
5/5 ২০১১ সাল থেকে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে বারবার উঠে এসেছে তিস্তা জলবণ্টন চুক্তি। এবছর তা কোন দিকে এগোয় তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা। যদি কুশিয়ারা নদীর জলের বণ্টন সংক্রান্ত চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে বলে খবর। সেই জায়গা থেকে মোদী-হাসিনা সাক্ষৎ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় বলে মনে করা হচ্ছে।(PTI Photo/Shahbaz Khan)