Stubble Burning Controlling: এখনও শীত পড়েনি। তারইমধ্যে দিল্লিতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে দূষণ। আজ সকাল সাতটায় বায়ুদূষণের সূচক ৪৫৩-তে ছিল। সকাল-সকাল ঘন ধোঁয়াশার চাদরে ঘুম ভেঙেছে দিল্লির। বিশেষজ্ঞদের মতে, পঞ্জাবে ফসলের গোড়া পোড়ানোর জন্য শীতকাল কার্যত গ্যাস চেম্বারে পরিণত হয় রাজধানী।
1/6মাত্রাতিরিক্ত দূষণে লাগাম টানতে অন্য ধরণের চাষের বিষয়টি ভাবনাচিন্তা করে দেখা হচ্ছে। এমনই জানালেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তিনি জানান, পঞ্জাবে আগের থেকে ন্যাড়া পোড়ানো আগের থেকে কমেছে। কিন্তু ফসলের গোড়া পোড়ানোর জন্য শুধুমাত্র কৃষকদের দোষ দেওয়া যায় না। তাঁরা যদি কোনও সমাধানসূত্র পান, তাহলে ফসলের গোড়া পোড়ানো বন্ধ করে দেবেন। (ছবি সৌজন্যে, সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
2/6দিল্লিতে দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় একটি যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং পঞ্জাব মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান দাবি করেন, দূষণের জন্য শুধুমাত্র দিল্লি এবং পঞ্জাব দায়ী নয়। বায়ুদূষণের জন্য একাধিক বিষয় আছে। পুরো উত্তর ভারতের মানুষকে দূষণের প্রকোপ থেকে মুক্ত করতে কেন্দ্রীয় সরকারকে পদক্ষেপ করার আর্জি জানান কেজরিওয়াল। (ছবি সৌজন্যে, সঞ্জীব বর্মা/হিন্দুস্তান টাইমস)
3/6দিল্লিতে দূষণ ভয়াবহ আকার ধারণ করায় একটি যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং পঞ্জাব মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান দাবি করেন, দূষণের জন্য শুধুমাত্র দিল্লি এবং পঞ্জাব দায়ী নয়। বায়ুদূষণের জন্য একাধিক বিষয় আছে। পুরো উত্তর ভারতের মানুষকে দূষণের প্রকোপ থেকে মুক্ত করতে কেন্দ্রীয় সরকারকে পদক্ষেপ করার আর্জি জানান কেজরিওয়াল। (ছবিটি প্রতীকী)
4/6আম আদমি পার্টির (আপ) দুই নেতাই পঞ্জাবে ফসলের গোড়া পোড়ানোর বিষয়টি স্বীকার করে নেন। যা দিল্লির দমবন্ধ করে দেয়। কেজরি বলেন, 'শুধুমাত্র দিল্লি এবং পঞ্জাব সরকার এই জন্য দায়ী নয়। এই সমস্যার জন্য দায়ী একাধিক স্থানীয় এবং আঞ্চলিক কারণও। কারণ বাতাস একটি রাজ্যে আটকে থাকে না।' (ছবি সৌজন্যে, বিপিন কুমার/হিন্দুস্তান টাইমস)
5/6পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী দাবি করেন, আগামী বছর থেকে ফসলের গোড়া পোড়ানোর ঘটনা কমবে। তিনি বলেন, 'মানুষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আমরা বিভিন্নরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করব। কৃষকরা ফসলের গোড়া পোড়াতে চান না। দুটি শস্যের মধ্যে তাঁদের হাতে কম সময় থাকে।' (ছবিটি প্রতীকী)
6/6পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, 'ফসলের গোড়া পোড়ানো নিয়ে আমরা প্রচুর পঞ্চায়েতকে সচেতন করেছি। আগামী বছর নভেম্বরের মধ্যে আমরা ফসলের গোড়া পোড়ানোর সমস্যার সমাধান করব। যে এলাকায় ফসলের গোড়া পোড়ানো হয়। সেখানে ফসল বৈচিত্র্যের সম্ভাবনা কতটা আছে, তা খতিয়ে দেখব।' (ছবিটি প্রতীকী)