বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Tata Group creates history: ভারতে প্রথম, TATA-র অর্থের ভাণ্ডার ছাড়াল ৩০ লাখ কোটি টাকা! ফাটিয়ে লাভ হল TCS-র
Tata Group creates history: ভারতে প্রথম, TATA-র অর্থের ভাণ্ডার ছাড়াল ৩০ লাখ কোটি টাকা! ফাটিয়ে লাভ হল TCS-র Updated: 06 Feb 2024, 10:06 PM IST Ayan Das ২০২৪ সালের শুরুটা একেবারে দুর্দান্ত হল টাটা গ্রুপের। টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস), টাটা মোটরস, টাটা পাওয়ারের মতো কোম্পানির হাত ধরে ভারতের বাজারে টাটা গ্রুপ ইতিহাস গড়ে ফেলল। এমন মাইলস্টোন পার করল, যা আর কোনও কনগ্লোমারেট পারেনি। 1/5 ইতিহাস গড়ল টাটা গ্রুপ। মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) টাটা গ্রুপের বিভিন্ন কোম্পানির মোট বাজারমূল্য ৩০ লাখ টাকার গণ্ডি ছাপিয়ে গেল। তার ফলে ভারতের প্রথম কনগ্লোমারেট হিসেবে সেই মাইলস্টোন পার করে ফেলল টাটা গ্রুপ। আর সেটা যে সম্ভব হয়েছে, তার পিছনে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস), টাটা মোটরস, টাটা পাওয়ার এবং ইন্ডিয়ান হোটেলসের বড়সড় অবদান আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 2/5 ২০২৪ সালের গোড়া থেকে শেয়ার বাজারে নয় শতাংশের বেশি উত্থানের সাক্ষী থেকেছে টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস লিমিটেড (টিসিএস)। টাটা মোটরসের উত্থান তো আরও বেশি হয়েছে। ২০ শতাংশের বেশি উত্থান হয়েছে টাটা মোটরসের। অন্যদিকে, টাটা পাওয়ার এবং ইন্ডিয়ান হোটেলসের উত্থান হয়েছে যথাক্রমে ১৮ শতাংশ এবং ১৬ শতাংশ। উল্লেখ্য, শেয়ার বাজারে টাটা গ্রুপের মোট ২৪টি কোম্পানি নথিভুক্ত আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 3/5 মঙ্গলবার যে টাটা গ্রুপের মোট বাজার মূলধন ৩০ লাখ টাকার গণ্ডি পেরিয়েছে, সেটার একটা বড় কৃতিত্ব প্রাপ্য টিসিএসের। কারণ মঙ্গলবার রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছিল টিসিএসের শেয়ার। বাজার বন্ধের সময় কিছুটা পড়লেও মঙ্গলবার বিএসইতে চার শতাংশের বেশি উত্থান হয়েছে। তার ফলে টিসিএসের বাজারমূল্য ১৫ লাখ টাকার গণ্ডি টপকে গিয়েছে। বাজার বন্ধের সময় টিসিএসের প্রতিটি শেয়ারের দাম ঠেকেছে ৪,১৩৩,৪৫ টাকায়। আর সর্বোচ্চ স্তর হল ৪,১৪৯.৭৫ টাকা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 4/5 আর ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষের তৃতীয় ত্রৈমাসিকে টিসিএস যে বড় অঙ্কের চুক্তি করেছে, সেটার কারণে শেয়ার বাজারে লক্ষ্মীলাভ হয়েছে টাটা গ্রুপের তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থার। ওই ত্রৈমাসিকে ৮.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি করেছে টিসিএস। যা গত বছরের থেকে ৩.৮ শতাংশ বেশি। কঠিন সময় পেরিয়ে আসার পরে টিসিএস কর্তৃপক্ষের আশা, দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রে সংস্থার আর্থিক বৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স) 5/5 সেইসঙ্গে টাটা পাওয়ারের অবদানও অস্বীকার করলে চলবে না। ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ব্যাপক আর্থিক উন্নতি হয়েছে টাটা পাওয়ারের। শক্তিক্ষেত্রে ইতিবাচক ধারা বজায় রেখেছে। যা লগ্নিকারীদের আস্থা জিতে নিয়েছে। সেইসঙ্গে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উপর বাড়তি গুরুত্ব আরোপ করা হওয়ায় টাটা পাওয়ারের সামনে অপার সম্ভাবনার রাস্তা উন্মোচিত হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে সৌরবিদ্যুৎ, বায়ুশক্তি ও জলবিদ্যুৎ থেকে টাকা পাওয়ার ৫,৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করে থাকে টাটা পাওয়ার। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি)