1/4 এর আগে পুলিশের তরফে ডিএ আন্দোলকারীদের উদ্দেশে অনুরোধ করা হয়েছিল, ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে যেন ধরনায় না বসা হয়। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ওই দিন আন্দোলন স্থগিত রাখার জন্য আর্জি জানিয়েছিলেন কলকাতা পুলিশের ডিসি সাউথ। তবে আন্দোলনকারীরা পত্রপাঠ সেই অনুরোধ খারিজ করেছেন। উল্টে তাঁরা নিরাপত্তা চেয়ে পুলিশের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।
2/4 ২৯ মার্চের সমাবেশে উপস্থিত থাকবেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। শহিদ মিনারের ওই সভায় বিপুল জনসমাগমের সম্ভাবনা রয়েছে। একই জায়গায় আন্দোলকারীরা থাকলে অশান্তির সম্ভাবনা রয়েছে। সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে বলা হয়েছে, 'সেদিন যদি এখানে যুব তৃণমূল সভা করে, তাহলে আমরা যুবদের বলব, দেখুন, কি অবস্থা এই রাজ্যের যুবদের। ছাত্রদের বলব, এই দল ছেড়ে বেরিয়ে আসুন। দেখুন আগামি দিনে আপনাদের কি অবস্থা হতে চলেছে। এই মোহ থেকে বেরিয়ে আসুন।'
3/4 এদিকে আন্দোলনকারীদের দাবি, আদালতের অনুমতি নিয়ে শহিদ মিনারের মাঠে ধরনা অবস্থান করছেন তাঁরা। তাই ধরনা স্থগিত রাখার কোনও প্রশ্নই নেই। পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার দায় পুলিশের ঘাড়েই চাপিয়েছেন আন্দোলনরত সরকারি কর্মীরা। এই আবহে আন্দোলকারীরাই পুলিশকে চিঠি দিয়েছেন নিরাপত্তা দাবি করে।
4/4 আন্দোলনকারীদের বক্তব্য, পুলিশ ভেবে দেখুর তৃণমূলকে সেদিন শহিদ মিনারে সভা করার অনুমতি দেওয়া হবে কিনা। এদিকে তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত সভাস্থল বদল করার কোনও পরিকল্পনা তাদের নেই। এদিকে ডিএ আন্দোলনকারীদের ধরনা সেদিনের জন্য স্থগিত রাখার জন্য আইনি পদক্ষেপ করার কথাও ভাবা হচ্ছে না যুব তৃণমূলের তরফে। এই আবহে আগামী কয়েকদিনে চিত্রটা আরও কিছুটা সাফ হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।