আগে জানা গিয়েছিল, শুধুমাত্র মালদাতেই থামবে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। তবে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ সুকান্ত মজুমদার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে একটি চিঠি লেখেন। তারপরই বদলে যায় সময়সূচি। তাতে সংযোজন হয় নয়া স্টেশনের।
1/5 হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি যেতে বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সময় লাগবে সাড়ে ৭ ঘণ্টা। রেল সূত্রে খবর মিলেছে যে ৫৬৫ কিলোমিটারের যাত্রাপথে তিনটি স্টেশনে দাঁড়াবে বন্দে ভারত। জানা গিয়েছে, পশ্চিমবঙ্গের বোলপুর এবং মালদা টাউনে থামতে চলেছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এছাড়া বিহারের বারসোইতেও থামতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস।
2/5 অবশ্য উদ্বোধনের দিন অনেক বেশি স্টপেজে দাঁড়াবে হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। অনেক অনামী স্টেশনে বেশ কিছু মিনিট দাঁড়াতে পারে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। আগামিকাল ডানকুনি, কামারকুণ্ডু স্টেশনে দাঁড়াতে পারে। বর্ধমান পৌঁছনোর আগে শক্তিগড়ের মতো আরও চার থেকে পাঁচটি স্টেশনে দাঁড়াতে পারে সেমি-হাইস্পিড ট্রেনটি। অবশ্য সেদিন একাধিক স্টেশনে দাঁড়ালেও এই এক্সপ্রেস ট্রেন চালু হয়ে গেলে স্টপেজ থাকবে না।
3/5 রেল সূত্রের খবর, সপ্তাহে ছ'দিন হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলবে। বুধবার 'ছুটি' থাকবে বন্দে ভারতের। ভোর ৫ টা ৫০ মিনিটে হাওড়া থেকে ছাড়বে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। তা নিউ জলপাইগুড়িতে পৌঁছাবে দুপুর ১ টা ২৫ মিনিটে। আবার ফিরতি পথে দুপুর ৩টে নাগাদ নিউ জলপাইগুড়ি থেকে ট্রেন ছাড়বে। হাওড়ায় ঢুকবে রাত ১০ টা নাগাদ।
5/5 জানা গিয়েছে, বন্দে ভারতে খাবার দেওয়া হবে। হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ির পথে ট্রেনে প্রাতঃরাশ এবং দুপুরের খাবার দেওয়া হবে যাত্রীদের। রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, যাত্রীদের ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক হিসেবে দেওয়া হবে ডাবের জল। সকাল সাতটায় দেওয়া হবে জল-খাবার। বেলা বারোটায় দেওয়া হবে লাঞ্চ। অন্যদিকে নিউ জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়ার পথে ট্রেনে স্ন্যাক্স হিসেবে দেওয়া হবে চা, সিঙাড়া, কেক বা মিষ্টি। ব্যবস্থা থাকবে নৈশ আহারেরও।