1/9 হ্যামিল্টন হোটেলের কাছে ইটাওয়ানের একটি সরু গলিতে লক্ষাধিক লোক জড়ো হয়েছিল। কোভিড বিধিনিষেধ তুলে নেওয়ার পর এটিই ছিল প্রথম হ্যালোউইন ইভেন্ট। (ছবি - পিটিআই)
2/9 দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের মতে, রাত ১০টা ২২ মিনিটে প্রথম জরুরি অবস্থার খবর দেওয়া হয়। এরপর ক্রমেই পরিস্থিতি নাগালের বাইরে যেতে থাকে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে মৃত ও আহতদের সংখ্যা।
3/9 রিপোর্ট অনুযায়ী, এক লাখেরও বেশি লোক ওই সরু গলিতে ছিলেন। তাছাড়া হ্যামিল্টন হোটেল থেকে এবং ইটাওয়ানের ঘূগর্ভ রেল স্টেশন থেকেও বিশাল ভিড় বেরিয়ে আসছিল বলে জানা গিয়েছে।
4/9 কোরিয়ান মিডিয়ার প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে যে গলির আশেপাশের একটি স্থানে কোনও এখ 'সেলিব্রিটি' উপস্থিত হলে ভিড় বেড়ে যায়। হুড়োহুড়ি পড়ে যায় সেই ‘সেলিব্রিটি’কে দেখতে।
5/9 কোরিয়ান সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যে গলিপথে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, সেটি মাত্র চার মিটার চওড়া। সেই সরু গলিতে কোনও সেডান গাড়িও ঢুকতে পারবে না। সেখানেই লক্ষাধিক মানুষ জড়ো হয়েছিলেন।
7/9 এদিকে ভিড় থাকায় সময় মতো অসুস্থদের কাছে পৌঁছতেই পারেনি অ্যাম্বুলেন্স। এরই মধ্যে মানুষের মধ্যে হুড়োহুড়ি আরও বেড়ে যায়। পুলিশ গাড়ির ছাদে উঠে সেখান থেকে চলে যেতে বলে মানুষজনকে।
8/9 এদিকে ঘটনাস্থলে তখনও অনেকেই নাচ-গানে মেতে ছিল বলে জানা গিয়েছে। তারা উদ্ধারকাজে বাধা সৃষ্টি করছিল। যার জেরে সময় মতো অনেকের কাছেই পৌঁছানো সম্ভব হয়নি। আর এই কারণেই মৃতের সংখ্যা বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে।
9/9 অনেকে শ্বাস নিতে পারছিলেন না। এরই মাঝে হ্যামিল্টন হোটেলের কাছে একের পর এক মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। যা দেখে উৎসবে অংশ নেওয়া মানুষজন হতচকিত হয়ে পড়ে।