নতুন ধানের প্রজাতি আবিষ্কার উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। নাম দেওয়া হয়েছে ‘উত্তর সোনা।(Uttar Sona)’ বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ‘হাইব্রিডাইজেশন অ্য়ান্ড সিলেকশনের’ মাধ্যমে এই 'উত্তর সোনার' (Uttar Sona) জন্ম। মূলত উত্তর পূর্ব ভারত থেকে সংগৃহীত ধানের বীজ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছিলেন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের Seed Science and technology Department এর বিশেষজ্ঞ সহ অন্যান্যদের সহায়তায় ধাপে ধাপে আবিস্কার হয়েছেন উত্তর সোনার। এই ধানের ফলনকে ঘিরে অত্যন্ত আশাবাদী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। বিশ্ববিদ্যায়লয়ের গবেষক ডঃ বিধান রায়, ডঃ নন্দিতা সাহানা, ডঃ সত্যজিৎ হেমব্রম, ডঃ মহম্মদ ওয়াসিম রেজা ও ডঃ লক্ষ্মী হিজাম প্রমুখ গবেষকদের নিরন্তর চেষ্টায় তৈরি হয়েছে এই বিশেষ প্রজাতি। Indian Council of Agriculture research(ICAR)এর তরফে এই আবিষ্কারের স্বীকৃতি মিলেছে। State Variety Release Committeeও এই ধান চাষে অনুমোদন দিয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এই ধানের বীজ পাঠানো শুরু হয়েছে।
কোন কোন ক্ষেত্রে এই ধান প্রচলিত অন্যান্য ধানকে টেক্কা দিতে পারবে? বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে প্রথমত এটি উচ্চফলনশীল দেশীয় ধান। এটি দুবার চাষ করা যাবে। অর্থ্যাৎ বর্ষাকালেও চাষ করা যাবে আবার শীতকালেও চাষ করা যাবে। বোরো ও আমন দুই ধানের মরসুমেই চাষ করা যাবে। বিঘা প্রতি ১৮ মণের বেশি ফলন পাওয়া যাবে। বীজতলা থেকে ধান কাটা পর্যন্ত সময় লাগবে ১২০ দিন। বাসমতীর মতো লম্বাটে সরু না হলেও এটি সরু ধান হিসাবেই বাংলার মন জয় করবে। পাশাপাশি কৃষি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিশেষ প্রজাতির এই ধান রোগপোকা প্রতিরোধ করতে পারবে। মারাত্মক কোনও রোগপোকার আক্রমণ এই ধরনের ধানে হবে না। সব মিলিয়ে কৃষি বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি বাংলার কৃষকরাও নতুন আশায় বুক বাঁধছেন এই উত্তর সোনাকে ঘিরে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় এই নতুন ধানের ভ্যারাইটি পাঠানো শুরু হয়ে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের Seed Science and technology Departmentয়ের অধ্যাপক ডঃ বিধান রায় জানিয়েছেন, ‘এটি বছরে দুবার চাষ করা যাবে। রোগপোকার আক্রমণ কম হবে।’
নতুন ধানের প্রজাতি আবিস্কার করল উত্তরবঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। নাম দেওয়া হয়েছে উত্তর সোনা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাইব্রিডাইজেশন অ্য়ান্ড সিলেকশনের মাধ্যমে এই উত্তর সোনার জন্ম। মূলত উত্তর পূর্ব ভারত থেকে সংগৃহীত ধানের বীজ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গবেষণা করছিলেন কৃষিবিজ্ঞানীরা। এরপরই ধাপে ধাপে আবিস্কার হয়েছেন উত্তর সোনার। এই ধানের ফলনকে ঘিরে অত্যন্ত আশাবাদী কৃষি বিজ্ঞানীরা। বিশ্ববিদ্যায়লয়ের গবেষক ডঃ বিধান রায়, ডঃ নন্দিতা সাহানা, ডঃ সত্যজিৎ হেমব্রম, ডঃ মহম্মদ ওয়াসিম রেজা ও ডঃ লক্ষ্মী হিজাম সহ গবেষকদের নিরন্তর চেষ্টা তৈরি হয়েছে এই বিশেষ প্রজাতি Indian Council of Agriculture research(ICAR)এর তরফে এই আবিস্কারের স্বীকৃতি মিলেছে। State Variety Release Committeeও এই ধান চাষে অনুমোদন দিয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে এই ধানের বীজ পাঠানো শুরু হয়েছে।
কোন কোন ক্ষেত্রে এই ধান প্রচলিত অন্যান্য ধানকে টেক্কা দিতে পারবে? বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে প্রথমত এটি উচ্চফলনশীল দেশীয় ধান। এটি দুবার চাষ করা যাবে। অর্থ্যাৎ বর্ষাকালেও চাষ করা যাবে আবার শীতকালেও চাষ করা যাবে। বোরো ও আমন দুই ধানের মরসুমেই চাষ করা যাবে। বিঘা প্রতি ১৮ মণের বেশি ফলন পাওয়া যাবে। বীজতলা থেকে ধান কাটা পর্যন্ত সময় লাগবে ১২০ দিন। বাসমতীর মতো লম্বাটে সরু না হলেও এটি সরু ধান হিসাবেই বাংলার মন জয় করবে। পাশাপাশি কৃষি বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন বিশেষ প্রজাতির এই ধান রোগপোকা প্রতিরোধ করতে পারবে। মারাত্মক কোনও রোগপোকার আক্রমণ এই ধরনের ধানে হবে না। সব মিলিয়ে কৃষি বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি বাংলার কৃষকরাও নতুন আশায় বুক বাঁধছেন এই উত্তর সোনাকে ঘিরে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় এই নতুন ধানের ভ্যারাইটি পাঠানো শুরু হয়ে গিয়েছে। ডঃ বিধান রায় জানিয়েছেন, এটি বছরে দুবার চাষ করা যাবে। রোগপোকার আক্রমণ কম হবে।
|#+|