বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করার পরে বাবুলকে ঘিরে একটি প্রশ্ন বার বারই সামনে এসেছে, তিনি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন না কেন? ইস্তফা দিলে তিনি কবে দেবেন? অবশেষে সেই দিন আসন্ন। ১৯ অক্টোবর মঙ্গলবার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন বাবুল সুপ্রিয়। সেই মতোই কথাবার্তা হয়েছে। সূত্রের খবর ইস্তফা দিতে চেয়ে তিনি বার বারই স্পিকারের কাছে সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু স্পিকার তাঁকে সময় দিতে পারেননি। তবে লোকসভার সচিবালয় সূত্রে খবর মঙ্গলবার সকালে বাবুল সুপ্রিয়কে সময় দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে তৃণমূলে আসার আগে থেকেই বাবুল সুপ্রিয়র একাধিক ফেসবুক পোস্টকে ঘিরে বার বারই বিতর্কের ঝড় ওঠে। নেটিজেনদের অনেকেই বাবুলকে নিশানা করে তির ছুঁড়েছেন বার বার। এদিকে বাবুল সুপ্রিয় নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনি যাদের টিকিটে নির্বাচিত, সেই দল ছেড়ে অন্য দলে গেলে পুরানো দলের সাংসদ পদ আঁকড়ে রাখা অনৈতিক কাজ হবে। তবে এবার আর পুরানো দলের সাংসদ পদ আঁকড়ে ধরে রাখতে চান না তিনি। এবার সরাসরি সাংসদ পদ ছেড়ে দেওয়ার জন্য সময় নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে। তবে তিনি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই আসানসোলে উপনির্বাচন হবে। সেই লড়াইয়ের দিকেও নজর রয়েছে আমজনতার।
বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করার পরে বাবুলকে ঘিরে একটি প্রশ্ন বার বারই সামনে এসেছে, তিনি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দিচ্ছেন না কেন? ইস্তফা দিলে তিনি কবে দেবেন? অবশেষে সেই দিন আসন্ন। ১৯ অক্টোবর মঙ্গলবার সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেবেন বাবুল সুপ্রিয়। সেই মতোই কথাবার্তা হয়েছে। সূত্রের খবর ইস্তফা দিতে চেয়ে তিনি বার বারই স্পিকারের কাছে সময় চেয়েছিলেন। কিন্তু স্পিকার তাঁকে সময় দিতে পারেননি। তবে লোকসভার সচিবালয় সূত্রে খবর মঙ্গলবার সকালে বাবুল সুপ্রিয়কে সময় দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে তৃণমূলে আসার আগে থেকেই বাবুল সুপ্রিয়র একাধিক ফেসবুক পোস্টকে ঘিরে বার বারই বিতর্কের ঝড় ওঠে। নেটিজেনদের অনেকেই বাবুলকে নিশানা করে তির ছুঁড়েছেন বার বার। এদিকে বাবুল সুপ্রিয় নিজেই জানিয়েছিলেন, তিনি যাদের টিকিটে নির্বাচিত, সেই দল ছেড়ে অন্য দলে গেলে পুরানো দলের সাংসদ পদ আঁকড়ে রাখা অনৈতিক কাজ হবে। তবে এবার আর পুরানো দলের সাংসদ পদ আঁকড়ে ধরে রাখতে চান না তিনি। এবার সরাসরি সাংসদ পদ ছেড়ে দেওয়ার জন্য সময় নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে। তবে তিনি সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর স্বাভাবিকভাবেই আসানসোলে উপনির্বাচন হবে। সেই লড়াইয়ের দিকেও নজর রয়েছে আমজনতার।
|#+|
পরিসংখ্যান বলছে, দু দুবার ভোটে জিতে মন্ত্রী হয়েছিলেন বাবুল। তবে সম্প্রতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়েন বাবুল। এরপরই বিজেপির একাংশের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেন তিনি। নানাভাবে অভিমানসূচক মন্তব্য করেছিলেন তিনি। তবে বিজেপিতে থাকাকালীন মমতা ও অভিষেকের বিরুদ্ধে সুর চড়াতেও দ্বিধা করেননি বাবুল। তবে এখন সেসব অতীত। এখন তৃণমূলে গিয়ে সেই তৃণমূল নেত্রীর প্রশংসাতেই পঞ্চমুখ বাবুল সুপ্রিয়। বিজেপির সঙ্গে সব সংসর্গ ত্যাগ করতে সাংসদ পদ থেকেও ইস্তফা দিতে চান প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।