বাংলা থেকে কাউকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় কাউকে পূর্ণমন্ত্রী করা হয়নি কেন, তা নিয়ে কি তৃণমূল কংগ্রেস ধরনায় বসবে? শুক্রবার এই ভাষায় তৃণমূলকে খোঁচা দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। একইসঙ্গে আসানসোলের সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়কে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি দিলীপ।
এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে জানান, ‘বাংলা থেকে কেন পূর্ণমন্ত্রী করা হল না, এই নিয়ে তৃণমূলের এত মাথাব্যথা কেন? সব ব্যাপারে এত চিন্তা কেন? উনি আগে ভ্যাকসিনের ব্যাপারটা নিয়ে দেখুন। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা নেই, সেটা দেখুন। মানুষ খেতে পাচ্ছেন না, সেটা দেখুন। বাংলায় কে মন্ত্রী হল না হল, সেটা দেখতে হবে না। মোদীজি আছেন। তিনিই সব ঠিকঠাক করে দেবেন।’ একইসঙ্গে নতুন মন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘বিজেপিতে যোগ্য লোকেরাই দায়িত্ব পান। আমাদের জন্য চারজন নতুন মন্ত্রী হওয়া খুবই ভালো কথা। নতুন যুবকরা দায়িত্ব পেয়েছেন। সংগঠনে নিষ্ঠাবান পরিশ্রমীদের সামনে জায়গা দেওয়া হয়।’ বাংলায় ৪ জন প্রতিমন্ত্রী হলেও দুজন প্রতিমন্ত্রীর নাম বাদ গিয়েছে। তারমধ্যে আছেন বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রী চৌধুরী। বাবুলের প্রসঙ্গে নাম না করে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘যখন মন্ত্রী ছিলেন, তখন তো পাত্তা দেননি। তিনি ও তাঁর লোকেরা কত কী বলেছেন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়ায় বোধহয় উনি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।’ উল্লেখ্য, বাবুল মন্ত্রিত্ব পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপশোশের সুরে জানিয়েছিলেন, এখন বাবুলও খারাপ হয়ে গেল। একইসঙ্গে দেবশ্রী চৌধুরীর মন্ত্রিত্ব চলে যাওয়া নিয়ে অনুশোচনার সুর শোনা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর মুখে।
এদিন বিজেপির রাজ্য সভাপতি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে জানান, ‘বাংলা থেকে কেন পূর্ণমন্ত্রী করা হল না, এই নিয়ে তৃণমূলের এত মাথাব্যথা কেন? সব ব্যাপারে এত চিন্তা কেন? উনি আগে ভ্যাকসিনের ব্যাপারটা নিয়ে দেখুন। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা নেই, সেটা দেখুন। মানুষ খেতে পাচ্ছেন না, সেটা দেখুন। বাংলায় কে মন্ত্রী হল না হল, সেটা দেখতে হবে না। মোদীজি আছেন। তিনিই সব ঠিকঠাক করে দেবেন।’ একইসঙ্গে নতুন মন্ত্রীকে স্বাগত জানিয়ে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, ‘বিজেপিতে যোগ্য লোকেরাই দায়িত্ব পান। আমাদের জন্য চারজন নতুন মন্ত্রী হওয়া খুবই ভালো কথা। নতুন যুবকরা দায়িত্ব পেয়েছেন। সংগঠনে নিষ্ঠাবান পরিশ্রমীদের সামনে জায়গা দেওয়া হয়।’ বাংলায় ৪ জন প্রতিমন্ত্রী হলেও দুজন প্রতিমন্ত্রীর নাম বাদ গিয়েছে। তারমধ্যে আছেন বাবুল সুপ্রিয় ও দেবশ্রী চৌধুরী। বাবুলের প্রসঙ্গে নাম না করে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘যখন মন্ত্রী ছিলেন, তখন তো পাত্তা দেননি। তিনি ও তাঁর লোকেরা কত কী বলেছেন। মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেওয়ায় বোধহয় উনি হাঁফ ছেড়ে বাঁচলেন।’ উল্লেখ্য, বাবুল মন্ত্রিত্ব পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপশোশের সুরে জানিয়েছিলেন, এখন বাবুলও খারাপ হয়ে গেল। একইসঙ্গে দেবশ্রী চৌধুরীর মন্ত্রিত্ব চলে যাওয়া নিয়ে অনুশোচনার সুর শোনা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর মুখে।|#+|
এদিন তৃণমূল সরকারের দুর্নীতি প্রসঙ্গেও সরব হয়েছিলেন দিলীপ ঘোষ। এই প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘এতদিন আমরা বলতাম কাটমানির প্রসঙ্গ। অনেকেই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেছে। এখন আদালত এই কথা বলছে। সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তৃণমূলের নেতারা এই সব করে। এখন সাধারণ মানুষ জনস্বার্থ মামলা করছে। তাই আদালতের মাধ্যমে সবটা প্রকাশ্যে আসছে।’