মন্ত্রীদের ব্যর্থতার দায় সচিবদের ঘাড়ে চাপিয়ে বলির পাঁঠা করা হচ্ছে তাদের। রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব বিবেক কুমারের বদলি নিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
এদিন দিলীপবাবু বলেন, যে তিনটি দফতর নিয়ে আমরা বলছিলাম তাদের ২টির সচিবদেরই বদলি হয়েছে। খাদ্য, স্বাস্থ্য সচিবকে বদলি করা হয়েছে। বাকি রইল প্রশাসন। আগে খাদ্যসচিবকে বদলি করা হয়েছে। এবার বদলি হলেন স্বাস্থ্য সচিব। রেশন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল খাদ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। তাহলে খাদ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন না কেন?
একই সঙ্গে দিলীপবাবুর কটাক্ষ, এবার হয়তো তিন নম্বর উইকেটটা পড়বে। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যে ভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়েছে তাতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে হয়তো পালটাতে হবে। মুখ্যসচিব মনে হয় কোয়ারেন্টাইনে চলে গিয়েছেন। ওনাকে আর দেখা যাচ্ছে না।
দিলীপবাবু বলেন, খাদ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতার দায় খাদ্যসচিবের ঘাড়ে চাপিয়ে তাঁকে বলির পাঁঠা করা হয়েছে। এবার স্বাস্থ্যসচিবকে করা হল। আর কিছু করা যাবে না। খাদ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন না কেন?
রাজ্য বিজেপি সভাপতির দাবি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মাস্ক নেই, পিপিই নেই, হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার অসুস্থ। হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী নিজে স্বাস্থ্য বিভাগ দেখছেন, তাঁর একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী রয়েছেন, তাঁদের কি কোনও দায় নেই? তারা শুধু ডায়লগ দেবেন টিভিতে? তাদেরও পদত্যাগ করা উচিত।
বলে রাখি, মঙ্গলবার সরিয়ে দেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যসচিব বিবেক কুমারকে। তাঁর জায়গায় এসেছেন পরিবহণ সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম।
মন্ত্রীদের ব্যর্থতার দায় সচিবদের ঘাড়ে চাপিয়ে বলির পাঁঠা করা হচ্ছে তাদের। রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব বিবেক কুমারের বদলি নিয়ে এমনই মন্তব্য করলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
এদিন দিলীপবাবু বলেন, যে তিনটি দফতর নিয়ে আমরা বলছিলাম তাদের ২টির সচিবদেরই বদলি হয়েছে। খাদ্য, স্বাস্থ্য সচিবকে বদলি করা হয়েছে। বাকি রইল প্রশাসন। আগে খাদ্যসচিবকে বদলি করা হয়েছে। এবার বদলি হলেন স্বাস্থ্য সচিব। রেশন দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল খাদ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। তাহলে খাদ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন না কেন?
একই সঙ্গে দিলীপবাবুর কটাক্ষ, এবার হয়তো তিন নম্বর উইকেটটা পড়বে। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যে ভাবে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়েছে তাতে স্বরাষ্ট্র সচিবকে হয়তো পালটাতে হবে। মুখ্যসচিব মনে হয় কোয়ারেন্টাইনে চলে গিয়েছেন। ওনাকে আর দেখা যাচ্ছে না।
দিলীপবাবু বলেন, খাদ্যমন্ত্রীর ব্যর্থতার দায় খাদ্যসচিবের ঘাড়ে চাপিয়ে তাঁকে বলির পাঁঠা করা হয়েছে। এবার স্বাস্থ্যসচিবকে করা হল। আর কিছু করা যাবে না। খাদ্যমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন না কেন?
রাজ্য বিজেপি সভাপতির দাবি, স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। মাস্ক নেই, পিপিই নেই, হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ডাক্তার অসুস্থ। হাসপাতাল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী নিজে স্বাস্থ্য বিভাগ দেখছেন, তাঁর একজন রাষ্ট্রমন্ত্রী রয়েছেন, তাঁদের কি কোনও দায় নেই? তারা শুধু ডায়লগ দেবেন টিভিতে? তাদেরও পদত্যাগ করা উচিত।
বলে রাখি, মঙ্গলবার সরিয়ে দেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যসচিব বিবেক কুমারকে। তাঁর জায়গায় এসেছেন পরিবহণ সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম।