বর্তমানে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি, দুর্গাপুর এবং পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে টেক্সটাইল পার্ক স্থাপনের জন্য জমি চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি। 'প্রস্তাবিত টেক্সটাইল পার্কের জন্য জমি চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে। আশা করি, শীঘ্রই সেই কাজ শেষ হবে,' এমনটাই জানিয়েছেন উচ্চপদস্থ আধিকারিক।
1/5 ২০০ একরের টেক্সটাইল পার্ক স্থাপনের পরিকল্পনায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। পিটিআই-এর এক রিপোর্টে এমনটাই জানিয়েছেন এক সরকারি আধিকারিক। ফাইল ছবি: রয়টার্স
2/5 বর্তমানে পশ্চিম মেদিনীপুরের শালবনি, দুর্গাপুর এবং পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে টেক্সটাইল পার্ক স্থাপনের জন্য জমি চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছেন তিনি। 'প্রস্তাবিত টেক্সটাইল পার্কের জন্য জমি চিহ্নিত করার প্রক্রিয়া চলছে। আশা করি, শীঘ্রই সেই কাজ শেষ হবে,' এমনটাই জানিয়েছেন উচ্চপদস্থ আধিকারিক। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)
3/5 শনিবার রাজ্যের MSME এবং টেক্সটাইল দফতর এক ওয়ার্কশপের আয়োজন করে। এরই মধ্যে মিলল এই নয়া উদ্যোগের খবর। বিশ্ব বাংলা কনভেনশন সেন্টারে এই ওয়ার্কশপের আয়োজন করা হয়। সেখানে রাজ্যের মুখ্য সচিব এইচ কে দ্বিবেদী সভাপতিত্ব করেন। এমএসএমই ও টেক্সটাইল বিভাগের প্রধান সচিবও উপস্থিত ছিলেন। রাজ্যের তাঁতি এবং রপ্তানিকারকদের উন্নতির বিষয়ে আলাদা করে নজর দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। এর জন্য নদীয়ার ফুলিয়া এবং শান্তিপুরে নয়া ডাইয়িং কেন্দ্র এবং ডিজাইনিং কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য রয়টার্স)
4/5 ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ ফরেন ট্রেড (IIFT)-এর সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে নদীয়া এবং বর্ধমান জেলায় তাঁত রফতানিকারকদের জন্য ব্যবস্থা করা হবে। রাজ্য সরকারের প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। ফাইল ছবি: টুইটার
5/5 এদিনের ওয়ার্কশপের মঞ্চ থেকেই মুখ্য সচিব শিল্পক্ষেত্রের প্রতিনিধিদের আশ্বস্ত করেন। তিনি জানান, সরকার MSME সেক্টরের বৃদ্ধির জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেবে। এই খাতে আরও ভাল বিনিয়োগের জন্য একটি সুনির্দিষ্ট কর্ম পরিকল্পনার খসড়া তৈরি করা হবে। এর জন্য একটি টাস্ক ফোর্স গঠনের সুপারিশ করেছেন বলে জানান তিনি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)