মহামারীর সময়ে হঠাত্ই পিসি-র চাহিদা তুঙ্গে উঠেছিল। মানুষের হাতে অতিরিক্ত টাকা ও সময় থাকায় তাঁরা কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিনছিলেন। অন্যদিকে সংস্থাগুলিও ওয়ার্ক ফ্রম হোম করা কর্মীদের কাজের জন্য ল্যাপটপ পাঠাচ্ছিলেন। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। আর সেই কারণে আগের মতো আর পিসি-র বিক্রি নেই।
1/5 কর্মী কমাবে আরও এক বড় প্রযুক্তি সংস্থা। কম্পিউটার মেমরি চিপ নির্মাতা মাইক্রন জানিয়েছে, আগামী বছর প্রায় ১০% কর্মী হ্রাস করতে পারে তারা। ফলে নতুন বছরের আগেই দুশ্চিন্তায় কর্মীরা। ফাইল ছবি: পিক্সাবে
2/5 অন্য চিপ নির্মাতা সংস্থাগুলির মতোই ব্যবসায় কিছুটা চাপে মাইক্রন। মহামারীর সময়ে হঠাত্ই পিসি-র চাহিদা তুঙ্গে উঠেছিল। মানুষের হাতে অতিরিক্ত টাকা ও সময় থাকায় তাঁরা কম্পিউটার, ল্যাপটপ কিনছিলেন। অন্যদিকে সংস্থাগুলিও ওয়ার্ক ফ্রম হোম করা কর্মীদের কাজের জন্য ল্যাপটপ পাঠাচ্ছিলেন। অনলাইন পড়াশোনার জন্যও পিসি-র চাহিদা ছিল। কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক। আর সেই কারণে আগের মতো আর পিসি-র বিক্রি নেই। এমন পরিস্থিতিতে চাপে চিপ সরবরাহকারীরা। ফাইল ছবি: পিক্সাবে
3/5 মাইক্রনের সিইও সঞ্জয় মেহরোত্রা বুধবার বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ত্রৈমাসিক কনফারেন্সে বসেন। কল চলাকালীনই তিনি সংস্থার এই আভ্যন্তরীণ পুনর্গঠনের ঘোষণা করন। তিনি বলেন, কম্পিউটারের মেমরি সংক্রান্ত প্রোডাক্টের দাম তাত্পর্যপূর্ণ হারে হ্রাস পেয়েছে। গত কয়েক মাসের অবস্থা তুলে ধরেন তিনি। ফাইল ছবি: রয়টার্স
4/5 সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে করা ফাইলিং অনুযায়ী, স্বেচ্ছায় এবং ছাঁটাইয়ের মাধ্যমে সংস্থা গোটা ২০২৩ সাল জুড়েই তাদের মোট কর্মী সংখ্যা প্রায় ১০% হ্রাস করবে। কর্মচারীদের বোনাসও আগামী বছর স্থগিত করা হবে বলে জানানো হয়েছ। ২০২৩-এ অতি উচ্চপদস্থ কর্তাদের বেতনও হ্রাস করা হবে। ফাইল ছবি: রয়টার্স