বাংলা নিউজ >
ক্রিকেট > RR vs DC, IPL 2024: ৪-৪-৬-৪-৬-১- শেষ ওভারে নরকিয়াকে পিটিয়ে ছাতু করলেন রিয়ান, জানালেন সাফল্যের রহস্য
RR vs DC, IPL 2024: ৪-৪-৬-৪-৬-১- শেষ ওভারে নরকিয়াকে পিটিয়ে ছাতু করলেন রিয়ান, জানালেন সাফল্যের রহস্য Updated: 28 Mar 2024, 09:56 PM IST Tania Roy রাজস্থানের শেষ ওভারে ওঠে ২৫ রান। প্রথম পাঁচ বলের মধ্যে তিনটি চার এবং দু'টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন রিয়ান পরাগ। আর ২০ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর পৌঁছে যায় ৫ উইকেটে ১৮৫ রানে। ৪৫ বলে ঝোড়ো ৮৪ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রিয়ান নিজে। তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল ৭টি চার এবং ছ'টি ছক্কায়। 1/5 ১৯ ওভারে রাজস্থান রয়্যালসের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ১৬০ রান। বর্তমানে আইপিএলে এই রান আহামরি কিছু নয়। কিন্তু শেষ ওভারে এনরিখ নরকিয়া বল করতে এলে, তাঁকে একেবারে পিটিয়ে ছাতু করে দেন রিয়ান পরাগ। বদলে দেন ম্যাচের রং-ই। ১৬০ থেকে এক লাফে রাজস্থানের স্কোর পৌঁছে যায় ১৮৫-তে। ছবি: বিসিসিআই 2/5 ৪-৪-৬-৪-৬-১- রাজস্থানের শেষ ওভারে ওঠে ২৫ রান। শেষ বলে মাত্র এক রান হয়েছে। বাকি পাঁচ বল বাউন্ডারির বাইরে বের করেছেন রিয়ান। তিনটি চার এবং দু'টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন তিনি। আর ২০ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর পৌঁছে যায় ৫ উইকেটে ১৮৫ রানে। ৪৫ বলে ঝোড়ো ৮৪ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন রিয়ান। তাঁর ইনিংস সাজানো ছিল ৭টি চার এবং ছ'টি ছক্কায়। ছবি: এপি 3/5 দলের ৩০ রানের মধ্যে যশস্বী জয়সওয়াল এবং সঞ্জু স্যামসনের উইকেট হারিয়ে যখন চাপে রাজস্থান, তখন চারে ব্যাট করতে নামেন রিয়ান পরাগ। রিয়ান নামার পর পরেই দলের ৩৬ রানের মাথায় আউট হয়ে যান জস বাটলারও। ৩ উইকেট হারিয়ে যখন কোণঠাঁসা রাজস্থান, তখন দলের হাল শক্ত হাতে ধরেন রিয়ান। শুরু থেকেই তিনি আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন। ৩৪ বলে তিনি হাফসেঞ্চুরি করেন। বাকি ১১ বলে রিয়ান করেন ৩৪ রান। ছবি: এএফপি 4/5 দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ স্কোর করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। তিনি ১৯ বলে ২৯ করেছেন। এছাড়া ১২ বলে ২০ করেছেন ধ্রুব জুরেল। শিমরন হেতমায়ের ৭ বলে ১৪ করে অপরাজিত থাকেন। তবে এদিন ফের নিরাশ করেছেন যশস্বী জয়সওয়াল। তিনি ওপেন করতে নেমে ৭ বলে ৫ করে আউট হয়ে যান। খেলতে পারেননি সঞ্জু (১৪ বলে ১৫ রান) এবং বাটলারও (১৬ বলে ১১ রান)। তবে সব খামতি দায়িত্ব নিয়ে পূরণ করেন রিয়ান পরাগ। ছবি: এএফপি 5/5 রাজস্থানের ইনিংস শেষ হওয়ার পর রিয়ান বলেন, ‘আমি অনেক অনুশীলন করেছি, আমি এই ধরণের (নরকিয়ার বোলিং) বোলিংয়ের বিরুদ্ধে অনুশীলন করেছি। উইকেটের দুই পাশের জন্য আমার বিকল্প তৈরি ছিল- আমি আমার শক্তিকেই কাজে লাগাতে চেয়েছি। সঞ্জু ভাই আমাকে ডিপে নিতে বলেছিল। রান করার বিষয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী ছিলাম। একজন নতুন ব্যাটারের জন্য ক্রিজে এসেই স্কোর করা সহজ ছিল না, শেষ পর্যন্ত কাউকে উইকেটে টিকে থাকতে হত। তবে এই কাজটা করা কঠিন ছিল। আমি এখন কিছুটা আবেগপ্রবণ। আমি কঠোর পরিশ্রম করেছি এবং তার ফল এখন পাচ্ছি।’ ছবি: এপি