পুরভোট ঘিরে সকাল থেকেই উত্তেজনার কেন্দ্র রয়েছে বারাসত। সেখানে ১০ নম্বর ওয়ার্ডের ২৩১ নম্বর বুথে বহিরাগতদের প্রবেশ নিয়ে তৈরি হয় উত্তেজনা। সিপিআইএম প্রার্থীর দাবি বুথে ঢুকে ছিলেন বহিরাগতরা। এই নিয়ে সরব হতেই ক্রমেই চড়ে উত্তেজনার পারদ। যাঁদের ঘিরে অভিযোগ তাঁদের ধাওয়া করতে থাকেন সাংবাদিকরা। এরপর সংবাদমাধ্যমের সামনে তাঁরা উগড়ে দেন ক্ষোভ। তাঁদের দাবি, সিপিআইএম এলাকায় বুথ জ্যাম করছে।
রবিবাসরীয় পুরভোট শুরু হতেই দিকে দিকে অশান্তি। ভোট শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বারাসতের ৭ নম্বর বুথে ঢুকে আছাড় মেরে ইভিএম ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগ রয়েছে বিজেপি প্রার্থী শ্যামলী দাসের বিরুদ্ধে। ঘটনা ঘিরে এলাকায় ব্যপক উত্তেজনা ছড়ায় সকাল থেকে।
পুলিশের সামনেই দরজা বন্ধ করে ভোট। ক্যামেরায় ধরতেই মুখ ঢুকে পালালেন ‘ভুয়ো ভোটাররা’। ঘটনাটি কালনার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের অম্বিকা মহিষমর্দিনী প্রাথমিক স্কুলের। বিস্তারিত দেখুন ভিডিয়োয় -
বাংলার ১০৮ আসনে পুরভোট শুরুর সকাল থেকেই দিকে দিকে উত্তেজনা। রাজপুর-সোনারপুর পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। বুথের ভিতরে প্রার্থী থেকে এজেন্টদের মারধরের অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। অভিযোগ রয়েছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রাজপুরের বিদ্যানিধি স্কুলে ২০০ নম্বর বুথে ঘটেছে ঘটনা। সেখানে সিপিএমের কর্মীরা প্রতিবাদ জানাতে গেল ঘটে উত্তেজনা বাড়ে। এলাকায় বাইক বাহিনীর দাপট ঘিরেও ক্ষোভ জানায় বামেরা। এদিকে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যেতেই সেখানে হাজির হয় পুলিশ।
রাজ্যের ১০৮ টি পুরসভায় ভোটগ্রহণ ঘিরে সকাল থেকেই প্রার্থীদের মধ্যে হাতাহাতির ছবি উঠে এসেছে। রক্তপাত, হিংসার ছবির মাঝেই বাংলা দেখল সৌজন্যের ছবি। কাঁথির ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী স্নিগ্ধা মিশ্র, বিজেপির প্রার্থী জয়া দাসনায়েক এবং সিপিএম প্রার্থী অমলেন্দু মহাপাত্র দাঁড়িয়েছেন। সেখানে ভোটের দিন একসঙ্গে চায়ে চুমুক দিলেন তিন প্রার্থী। ক্যামেরার সামনেই দাঁড়ালেন পাশাপাশি। তুলে ধরলেন সৌজন্যের ছবি।