হিমাচল প্রদেশের রাজ্যপালের কাছে এদিনই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফার পত্র জমা দেন জয়রাম ঠাকুর। ততক্ষণে তাঁর মন্ত্রিসভার ৮ সেনাপতির পতন হয়েছে। যাঁরা হেরে গিয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সুরেশ ভরদ্বাজ, রাকেশ পাঠানিয়া, যাঁদের ভোট কেন্দ্র রাতারাতি পরিবর্তন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১২ জন মন্ত্রীর মধ্যে বিজেপির ৮ মন্ত্রীর হারই হিমাচলের ভোটে বিজেপিকে করুণ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়।
1/4পালাবদলের রাজনীতি হিমাচল প্রদেশের রাজনৈতিক ঘরানার অংশ। তবে ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের আগে সেরাজ্যে বিজেপির জয়রাম ঠাকুরের সরকার পতন একটি বড় ঘটনা। ভোটের ফল প্রকাশের পর দেখা যাচ্ছে জয়রাম ঠাকুরের মন্ত্রিসভার ৮ সদস্যের হার হয়েছে এই ভোটে। যা বিজেপির করুণ হারের ছবির একটি দিক। . (PTI) (PTI)
2/4হিমাচল প্রদেশের রাজ্যপালের কাছে এদিনই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফার পত্র জমা দেন জয়রাম ঠাকুর। ততক্ষণে তাঁর মন্ত্রিসভার ৮ সেনাপতির পতন হয়েছে। যাঁরা হেরে গিয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন সুরেশ ভরদ্বাজ, রাকেশ পাঠানিয়া, যাঁদের ভোট কেন্দ্র রাতারাতি পরিবর্তন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, ১২ জন মন্ত্রীর মধ্যে বিজেপির ৮ মন্ত্রীর হারই হিমাচলের ভোটে বিজেপিকে করুণ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেয়। . (PTI Photo) (PTI)
3/4হিমাচল প্রদেশে প্রতিষ্ঠান বিরোধী ভোটব্যাঙ্ক প্রভাব বিস্তার করেছে ২০২২ বিধানসভা নির্বাচনে। তার ফল স্বরূপ গোবিন্দ সিং ঠাকুর, রামলাল মরকন্দা, সরভিন চৌধরীর মতো মন্ত্রীরা হেরে গিয়েছেন। মন্ত্রী মহেন্দ্র সিং নিজের আসন ছেড়ে দেন তাঁর ছেলে রজত ঠাকুরকে প্রার্থী করতে। যদিও রজত হেরে যান। ফলে সব মিলিয়ে হিমাচলে মন্ত্রীদের হার বেশ বড়সড় বিপর্যয় ডেকে এনেছে বিজেপির জন্য। (PTI Photo) (PTI)
4/4হিমাচল প্রদেশের বুকে কালোঘোড়া হিসাবে ২০২২ সালের বিধানসভা ভোটে উঠে আসেন নাহান অজয় সোলাঙ্কি। জিনি হিমাচলে বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাজীব বিন্দালকে হারিয়ে দেন। উল্লেখ্য, উপত্যকার রাজনীতির এই ছবি বিজেপির কাছে ২০২৪ ভোটের আগে বড় বার্তা বয়ে দাঁড়িয়েছে।(PTI Photo) (PTI)