প্রথম দফার ভোট মিটেছে। কিন্তু তারপরেও রাজনৈতিক অশান্তি মেটেনি রাজ্যে। এবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল নরেন্দ্রপুর এলাকা। স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়িতে বিজেপির পতাকা লাগানোকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ল। এমনকী তা মারধরের পর্যায়ে পৌঁছে গেল বলে অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে, বিজেপি কর্মীদের বাধা দিতে এলে আহত হন তৃণমূল কংগ্রেস কাউন্সিলরের মেয়ে। এই ঘটনায় এক বিজেপি কর্মীকে আটক করা হয়েছে বলে খবর।
জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী ও সমর্থকেরা তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়িতে জোর করে ঢুকে দলীয় পতাকা লাগাতে যায়। আর তা করতে গেলেই অশান্তির সূত্রপাত হয়। তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়ির লোকজন বাধা দিতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা শুরু হয়। অভিযোগ, এই বচসা চলাকালীন ধারালো অস্ত্রের কোপ লাগে তৃণমূল কংগ্রেস নেতার মেয়ের মাথায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় শ্রেয়সী মণ্ডলকে এলাকার বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন কাউন্সিলারের মেয়ের মাথায় আঘাত লাগার ঘটনায় বিজেপির বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।
জানা গিয়েছে, বিজেপি কর্মী ও সমর্থকেরা তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়িতে জোর করে ঢুকে দলীয় পতাকা লাগাতে যায়। আর তা করতে গেলেই অশান্তির সূত্রপাত হয়। তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়ির লোকজন বাধা দিতে গেলে দু’পক্ষের মধ্যে বচসা শুরু হয়। অভিযোগ, এই বচসা চলাকালীন ধারালো অস্ত্রের কোপ লাগে তৃণমূল কংগ্রেস নেতার মেয়ের মাথায়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় শ্রেয়সী মণ্ডলকে এলাকার বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন কাউন্সিলারের মেয়ের মাথায় আঘাত লাগার ঘটনায় বিজেপির বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ উঠেছে।|#+|
এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে গোটা এলাকা। নরেন্দ্রপুর থানা ঘেরাও করে প্রতিবাদ জানায় স্থানীয় তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকরা। তারপরেই চাপে পড়ে গ্রেফতার করা হয় নরেন্দ্রপুরের বিজেপি নেতা রণজিৎ মণ্ডলকে। এলাকায় চাপা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি উভয়ের পক্ষ থেকেই এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়েছে।