বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Kabir Suman: ‘প্রেমে না, কামে পড়ি… বিছানায় এখনও সক্ষম’, কর্মশক্তির উৎস ফাঁস করলেন কবীর সুমন

Kabir Suman: ‘প্রেমে না, কামে পড়ি… বিছানায় এখনও সক্ষম’, কর্মশক্তির উৎস ফাঁস করলেন কবীর সুমন

কর্মশক্তির উৎস ফাঁস করলেন কবীর সুমন। 

জন্মদিনের আগে খোলামেলা সাক্ষাৎকারে কবীর সুমন। ৭৫-এ পা রাখলেন এই গায়ক। কীভাবে এখনও এত প্রাণোচ্ছ্বল তা ফাঁস করলেন নিজেই।

বৃহস্পতিবার ৭৫-এ পা রাখলেন কবীর সুমন। গায়ক হিসেবে বরাবরই তাঁকে নিয়ে উন্মাদনা বাঙালির। তাঁর স্বভাববিরুদ্ধ চাঁচাছোলা স্বভাব মানুষের মন কাড়ে। কেউ কেউ বেশ রেগেও যান তাঁর উপর। তবে সেসবে তিনি থোরাই তোয়াক্কা করেন। এই যেমন জন্মদিনের আগে আনন্দবাজার অনলাইনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাফ জানালেন ‘আমি বিছানায় চূড়ান্ত ভাবে সক্ষম।’

কবীর সুমনকে তাঁর ‘অফুরান এনার্জির রহস্য’ নিয়ে প্রশ্ন করলে জবাব আসে, ‘কাম! মুক্ত কাম! যেখানে অশ্লীলতাই সব। বয়স হয়েছে। এখন রাতে ভাল ঘুম হয় না। কিন্তু আমি বিছানায় এখনও চূড়ান্ত ভাবে সক্ষম। নারীরা আমাকে সমৃদ্ধ করেছেন। নতুন ধারণা আবিষ্কার করে প্রেম করাতেই আমার এনার্জি। আঁতলামি নয়, প্রেম করতে হবে শরীর দিয়ে, ভালোবাসা দিয়ে এবং সম্মান দিয়ে। এছাড়া আমাদের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের বিভিন্ন রাগ এবং খেয়ালও আমাকে বাঁচিয়ে রাখে।’ আরও পড়ুন: তৃণমূলের ক্রিকেটার মন্ত্রী মনোজ গেলেন অরিজিতের জিয়াগঞ্জে, আছে কি রাজনৈতিক যোগ?

প্রেম নিয়ে প্রশ্নে তাঁর জবাব, 'প্রেম আসবে কি, এসে গিয়েছে। তবে আমি প্রেমে পড়ি না, কামে পড়ি। পৃথিবীর এত সুন্দর, চারিদিকে এত সুন্দরীদের ভিড়। এসব উপভোগ না করলে চলে? এগুলোর জন্যই তো এত বছর বেঁচে থাকা।' আরও পড়ুন: মিলই হচ্ছে না সূর্য-দীপার, নম্বর কমল তাই অনুরাগের ছোঁয়ার! টিআরপি টপার কি জগদ্ধাত্রী?

৭৫-এ পা রেখেও তাঁর আফশোস তাঁকে নিয়ে কাজ করতে চায় না কেউ। কারণ অনেকেই তাঁকে পছন্দ করেন না। গায়কের কথায়, 'আমায় সুরকার হিসেবে কেউ চান না। জাতিস্মর ছবিতে কাজ করি যখন সৃজিত মুখোপাধ্যায় বলেছিলেন তাঁর আমায় নিয়ে কাজ করার ইচ্ছে বহুদিনের। কিন্তু কিছুতেই পারছিলেন না। সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন তিনি। কারণ আমায় কেউ চান না বাংলায়। পছন্দ করেন না। রাগ অভিমান থেকে বলছি না, সত্যি বলছি। একজন নায়ক ভালো অভিনয় করলে পর পর ভালো কাজ পান। একজন গায়কও তাই। আমি ভালো কাজ করেও ডাক পাই না।'

কবীর সুমন আরও জানান, এই বয়সে এসে জন্মদিন নিয়ে বাড়াবাড়িটা তাঁর খুব একটা পছন্দ নয়। বাড়ির সবাইকে বা বন্ধুদেরকেও বলে রেখেছেন। চান আর পাঁচটা দিনের মতোই যাতে হয় এই দিনটাও। এসব আড়ম্বরে তাঁর নাকি খুবই অস্বস্তি হয়। ‘ভ্যাজর ভ্যাজর করতে ভাল লাগে না’, তাই সবাইকে বারণ করে দেন যাতে ফোনেও জন্মদিনের শুভেচ্ছাবার্তা না জানায় কেউ। 

(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup)

বন্ধ করুন