কঙ্গনা রানাওয়াত রাজনীতিতে আসছেন। এ গুঞ্জন তো বহু পুরনো। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রকের আমন্ত্রণে নতুন সংসদ ভবনে হাজির ছিলেন বেশকয়েকজন অভিনেত্রী। তাঁদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন কঙ্গনা রানাওয়াত, এশা গুপ্তা। সেদিন সংসদে উত্থাপিত মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে নিজের সমর্থন জানান কঙ্গনা। সাংবাদিকদের প্রশ্নে এশা গুপ্তা তো বলেই ফেলেছেন, ২০২৬-এ তাঁকেও হয়ত রাজনীতিতে দেখা যেতে পারে। কিন্তু কঙ্গনা, তাঁর রাজনীতিতে আসা নিয়ে চর্চা তো বহু পুরনো, তিনিও কি রাজনীতিতে আসবেন?
সম্প্রতিতে রাজনীতিতে আসা নিয়ে মুখ খুললেন কঙ্গনা। তিনি বলেন, ‘আমি সাধারণত একজন সচেতন ও দায়িত্বশীল নাগরিক। অনেকেই ভাবেন যে আমি রাজনীতিতে আসার জন্যই কথা বলি, কাজ করি। তবে এটা সত্যি নয়। আমি একজন পাক্কা দেশভক্ত। এখানে কোনোও দ্বিমত। আমি এখন নিজের জীবনে খুশি, সেজন্যই কঠোর পরিশ্রম করছি। আমি আদৌ কোনও নতুন কেরিয়ার শুরু করতে চাই বলে নিজেও মনে করি না।’
আরও পড়ুন-‘নির্লজ্জ ! এত্ত সাহস, তোমার না বউ আছে’, বলেই ধর্মেন্দ্রকে চড় মেরেছিলেন তনুজা, কী ঘটেছিল?
আরও পড়ুন-'প্রথম দেখাতেই শার্টের বোতাম খুলতে বলি, শাহরুখ অবাক হয়ে বলে এটা কে রে!' অকপট করণ
আরও পড়ুন-ইনিই সেই শাহরুখের ব্লকবাস্টার ছবির নায়িকা! চিনতে গিয়ে হোঁচট খেল নেটপাড়া…
সম্প্রতি 'চন্দ্রমুখী-২'-এর প্রচারে ব্যস্ত কঙ্গনা রানাওয়াত। সেই ছবির প্রচারেই এমন প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় কঙ্গনাকে। অভিনেত্রী নিজেকে 'দেশভক্ত' বলে অভিহিত করেন, তবে সাফ জানান, রাজনীতিতে আসার কোনও ইচ্ছা তাঁর আপাতত নেই। এদিকে নিজের প্রযোজনা সংস্থার ছবি ‘টিকু ওয়েডস শেরু’তে একটি ক্যামিও চরিত্রে অভিনয় করেন কঙ্গনা। ছবিতে ছিলেন নওয়াজউদ্দিন সিদ্দিকি ও নবাগত অবনীত কউর। কঙ্গনার প্রযোজনা, পরিচালনায় আসতে চলেছে ইমার্জেন্সি ছবিটিও, সেখানে কঙ্গনার সঙ্গে দেখা যাবে শ্রেয়াস তালপাড়ে, মহিমা চৌধুরী, মিলিন্দ সোমনকে। তবে কেন্দ্রীয় ভূমিকায় রয়েছেন কঙ্গনা নিজেই। এছাড়াও 'তেজস' বলে একটি ছবিতে দেখা যাবে তাঁকে।