মাত্র কিছুদিন আগেই পথ চলা শুরু করেছে পাঁচ বন্ধু। জি বাংলার পর্দায় সম্প্রচারিত হচ্ছে তাঁদের এই গল্প, কার কাছে কই মনের কথা। তাঁরা একে অন্যের কাছে মনের কথা বললেও এদিন কিন্তু তাঁরা সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেদের সব গোপন কথা ফাঁস করে দেন।
জি বাংলার পক্ষ থেকে তাঁদের জিজ্ঞেস করা হয় একাধিক প্রশ্ন, তাতেই পাঁচ বন্ধু উত্তর দিলেন পর পর। তাঁদের করা প্রথম প্রশ্ন ছিল সোশ্যাল মিডিয়ায় কে সব থেকে বেশি অ্যাক্টিভ। প্রশ্ন আসতেই সবাই একসঙ্গে কুয়াশা বিশ্বাসকে দেখিয়ে দেন। শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ থাকা নয়, তিনি এমনিও ভীষণ কম কথা বলেন। এরপরই চমক দিয়ে আসে পরের প্রশ্ন। সেটে কে সব থেকে বেশি ঘুমান? এখানে সৃজনী আর স্নেহা দুজনেই দুজনকে দেখান। বাকিরাও তাঁদের সমর্থন করেন।
কিন্তু কে সব কিছু একটু বেশি না না করেন জানেন কী? যাঁর কিছুই ঠিক ভালো লাগে না! এনি গেস? বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়। যদিও স্নেহা নিজেকে দেখিয়েছিলেন। তবে ভুল শুধরে বলেন 'ও আমার থেকে বেশি।' আর সব থেকে কে বেশি বকবক করেন বলুন দেখি? মানালি আর স্নেহা! মানে সেটে তাঁদের নানা গল্প শোনা যায়। যদিও এর আগে দিদি নম্বর ১ এর মঞ্চে এসে ওঁরা সকলেই বলেছিলেন যে এই সেটে তাঁরা তাঁদের পরিবার, সংসারের সব কিছুর গল্প করেন। ফলে প্রকৃত অর্থেই তাঁরা একে অন্যের বন্ধু হয়ে উঠেছেন যে সেটা স্পষ্ট।
আর সব থেকে শপিং বেশি করেন এই সিরিয়ালের মূল নায়িকা মানালি। তিনি কেবল শপিং স্পি নন, একই সঙ্গে দুষ্টুও! এমনটাই তাঁর বাকি বন্ধুরা জানালেন। স্নেহা কথায়, 'এ তো এক নম্বরের দুষ্টু।' তবে শান্তর তকমা কিন্তু এদিন বন্ধুদের থেকে পেয়ে যান বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়।
প্রসঙ্গত এই ধারাবাহিকে পাঁচ বন্ধুর চরিত্রে দেখা যাচ্ছে মানালি দে, বাসবদত্তা চট্টোপাধ্যায়, স্নেহা চট্টোপাধ্যায়, কুয়াশা বিশ্বাস এবং সৃজনী মিত্রকে। প্রতিদিন এই ধারাবাহিক সন্ধ্যা ৬.৩০ টায় সম্প্রচারিত হয় জি বাংলার পর্দায়। ধারাবাহিক শুরু হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহের মধ্যেই স্লট টপার হয়ে গিয়েছে এই সিরিয়াল।