Katrina-Vicky: রাত পোশাকেই ভিকিকে ছাড়তে এয়ারপোর্টে ক্যাট! স্বামীকে জড়িয়ে ধরে আদর, রইল ভিডিয়ো

একেই বলে ‘কপল গোলস’! এয়াপোর্টে খুল্লমখুল্লা ভিকি-ক্যাটের প্রেম, ভাইরাল ভিডিয়ো।

এয়ারপোর্টে ভিকিকে ছাড়তে এলেন ক্যাটরিনা

বিয়ের পর এখনও একমাসও পার হয়নি। তবে কাজের সূত্রে নতুন বউকে ছেড়ে ফের মুম্বইয়ের বাইরে যেতে হল ভিকি কৌশলকে। ইন্দোরে শ্যুটিংয়ে ব্যস্ত ভিকি, তবে ক্রিসমাস ও নিউ ইয়ারট সেলিব্রেট করতে ব্যস্ত শেডিউল থেকে সময় বার করে দু-দফায় মুম্বই উড়ে এসেছিলেন তিনি। শনিবার রাতে ফের মুম্বই এয়ারপোর্টে দেখা মিলল ভিকির। তবে এবার আর তিনি এক নন, নায়কের সদ্যবিবাহিতা স্ত্রী তাঁকে সি-অফ করতে এসেছিলেন মুম্বই এয়ারপোর্টে। সেখানে উপস্থিত পাপারাত্জিদের ক্যামেরায় লেন্সবন্দি হল জুটির প্রেম বিনিময় পর্ব। 

এদিন স্বামীকে এয়ারপোর্টে ছাড়তে রাত পোশাকে হাজির হয়েছিলেন ক্যাটরিনা, যা দেখে চোখ ছানাবড়া অনেকের। এদিন কমলা রঙা সিল্কের নাইট স্যুটে ধরা দিলেন ক্যাটরিনা, ভিকির দেখা মিলল সরষে হলুদ শার্টে, সঙ্গে ব্লু ডেনিম এবং মাথায় টুপি। ভিকি গাড়ি থেকে নামবার আগে তাঁকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে দেখা যায় ক্যাটরিনাকে। ক্যামেরার ফ্লাশের মাঝেই এই রোম্যান্টিক মুহূর্ত ভাগ করে নিলেন ‘ভিক্যাট’। 

তারকা জুটির এই খুল্লমখুল্লা রোম্যান্স দেখে হাঁ নেটিজেনরা। তবে ভিকির প্রশংসায় পঞ্চমুখ ফ্যানেরা। কেবলমাত্র কয়েকঘন্টা স্ত্রীর সঙ্গে কাটাতে যেভাবে ইন্দোর থেকে মুম্বই ছুটে আসছেন অভিনেতা তা প্রশংসনীয়, দাবি অনুরাগীদের। তাঁদের কথায়, ‘২০২১-এর সেরা জুটি ভিক্যাট'। 

গত ৯ই ডিসেম্বর রাজস্থানের সোয়াই মাধোপুরের ৭০০ বছরের পুরোনো দুর্গে রাজকীয় বিয়ে সারেন ভিক্যাট। গত বছরের সবচেয়ে চর্চিত বিয়ের আসর বসেছিল সিক্স সেন্সেস ফোর্ট বারওয়ারা-তে। বিয়ের ছবি পোস্ট করবার আগে পর্যন্ত নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে একটা শব্দও খরচ করেননি দুজনে। রূপকথার বিয়ের ছবি পোস্ট করে দুজনের বার্তা ছিল, ‘শুধুমাত্র ভালোবাসা আর কৃতজ্ঞতাতেই আমাদের হৃদয় ভরপুর… সেই সবের জন্য যা আমাদের এই মুূহূর্ত এনে দাঁড় করিয়েছে। আপনাদের সকলের ভালোবাসা আর আর্শীবাদ কাম্য আমাদের এই নতুন যাত্রাপথে’।

ক্রিসমাসের দিনই ক্যাটরিনা নিজের নতুন প্রোজেক্টের ঘোষণা সেরেছেন, ছবির নাম ‘মেরি ক্রিসমাস'। পরিচালনায় শ্রীরাম রাঘবন। এছাড়াও তাঁর হাতে রয়েছে টাইগার ২, জি লে জারা। অন্যদিকে ভিকিকে পরবর্তীতে দেখা যাবে ‘স্যাম বাহাদুর’, ‘গোবিন্দা মেরা নাম’ এবং ‘দ্য ইমর্টাল অশ্বথামা'।