বাংলা নিউজ >
বায়োস্কোপ > Dhirubhai Ambani School Fee: শুরু দু লাখ থেকে! আব্রাম-আরাধ্যাদের ধীরুভাই আম্বানি স্কুলে পড়তে মোট খরচ কত লাগে
Dhirubhai Ambani School Fee: শুরু দু লাখ থেকে! আব্রাম-আরাধ্যাদের ধীরুভাই আম্বানি স্কুলে পড়তে মোট খরচ কত লাগে Updated: 14 Jan 2024, 02:51 PM IST Tulika Samadder তারকা সন্তানদের অধিকাংশই লেখাপড়া করেন ধীরুভাই আম্বানি আন্তর্জাতিক স্কুলে। পড়াশোনার মান অত্যন্ত উচ্চমানের। নীতা আম্বানি প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলের খরচ শুনলে ভিরমি খাবে যে কেউ। 1/5 বলিউডে একাধিক স্টারকিড পড়াশোনা করেন ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে। নীতা আম্বানি ২০০২ সালে শুরু করেছিলেন DIAS। ভাইস চেয়ারপার্সন ইশা আম্বানির নেতৃত্বে মুম্বইতে থাকা বেশিরভাগ মা-বাবাই চান এই স্কুলে তাঁদের সন্তানকে পড়াতে। কিন্ডারগার্টেন থেকে গ্রেড টুয়েলভ অবধি লেখাপড়া এখানে হয়। তিনি বোর্ডে লেখাপড়ার ব্যবস্থা রয়েছে এই স্কুলে, ICSE, IGCSE, এবং IBDP। কিন্তু জানেন কি এই স্কুলে পড়তে খরচ কেমন হয়? 2/5 ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলটি বান্দ্রা পূর্বের বিকেসি কমপ্লেক্সে অবস্থিত। স্কুলে রয়েছে মোট ৭ তলা। নীতা আম্বানির স্বপ্নপূরণে তৈরি এই স্কুল সকল শিশুকে আন্তর্জাতিক মানের যোগ্যতা প্রদানের অঙ্গীকার দেয়। এলকেজি থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত স্কুলের বার্ষিক ফি ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা এবং চতুর্থ থেকে একাদশ শ্রেণীর বাচ্চাদের জন্য বার্ষিক ফি ৪ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। 3/5 ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের আদরের মেয়ে আরাধ্যা বচ্চন এই স্কুলে পড়াশোনা করে। বাদশা শাহরুখ খানের ছোট ছেলে আব্রাম খানও রয়েছে এই তালিকায়। এমনকী সুহানা খানও ধিরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল থেকেই পড়াশোনা করেছেন। কারিশমা কাপুরের সন্তান সামাইরা এবং কিয়ান উভয়েই এই স্কুলের পড়ুয়া। সারা আলি খান পড়াশোনা করেছেন এই স্কুলে। আর এখন সেখানে যাচ্ছে তৈমুর। হৃতিক রোশন এবং সুজান খানের ছেলে রেহান এবং হৃদানের নামও আছে তালিকায়। করণ জোহরও তাঁর দুই সন্তান যশ আর রুহিকে ভর্তি করিয়েছেন আম্বানিদের স্কুলে। 4/5 ২০২৩-এর ডিসেম্বরে ছিল ধীরুভাই আম্বানি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের বার্ষিক অনুষ্ঠান। আর এবারে মঞ্চে পারফর্ম করে নেটপাড়ার মন কেড়ে নিয়েছিল ইউভান, আরাধ্যা, আব্রাম। তিন তারকা-সন্তানই প্রমাণ করেছেন মা-বাবার দেখানো পথে অভিনয়ে আসতে তাঁরা এখন থেকেই তৈরি। 5/5 নীতা আম্বানিকে একাধিক সময়ে বলতে শোনা গিয়েছে যে, তাঁর স্কুলের প্রথম লক্ষ্য হল শিশুদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস জাগানো এবং তাদের স্বনির্ভর করা। তবে এই স্কুলের ফি যতই হোক না কেন, দরিদ্র শিশুদের জন্য বৃত্তি এবং আর্থিক সুবিধাও দেওয়া হয়। যার কারণে কোনও মেধাবী শিশুরই এখানে পড়াশোনায় কোনও বাধা নেই। জানা যায়, শত ব্যস্ততা সত্ত্বেও নীতা আম্বানি নিজেই প্রতি মাসে একবার সমস্ত বাচ্চাদের সঙ্গে দেখা করতে যান। তাঁদের থেকে জানেন সুবিধে-অসুবিধে।