মুম্বইয়ের ভারসোভার ইয়ারি রোডে স্বস্তিকার একটা ফ্ল্যাটও রয়েছে। সেই ফ্ল্যাটটিই সুন্দর করে সাজিয়ে তুলেছেন অভিনেত্রী। তাঁর সেই মুম্বইয়ের বাড়ির কিছু টুকরো ছবিই সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি তুলে ধরেছেন স্বস্তিকা। চলুন ঘুরে দেখা যাক, তাঁর মুম্বইয়ের বাড়ির অন্দরমহল…
1/8 কলকাতায় কম, আজকাল মুম্বইতেই থাকেন বেশি। বহুদিনই হল স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় হিন্দি ছবি এবং ওয়েব সিরিজে চুটিয়ে কাজ করছেন। আর তাই এখন মুম্বইতেই বেশিরভাগ সময় কাটান স্বস্তিকা।
2/8 মুম্বইয়ের ভারসোভার ইয়ারি রোডে স্বস্তিকার একটা ফ্ল্যাট রয়েছে। সেখানেই থাকেন তিনি। সেই ফ্ল্যাটটিই সুন্দর করে সাজিয়ে তুলেছেন অভিনেত্রী। তাঁর সেই মুম্বইয়ের বাড়ির কিছু টুকরো ছবিই সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রতি তুলে ধরেছেন স্বস্তিকা। চলুন ঘুরে দেখা যাক, তাঁর মুম্বইয়ের বাড়ির অন্দরমহল…
3/8 স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় তাঁর ইনস্টাগ্রামের পাতায় মুম্বইয়ের বাড়ির ব্যালকনি, সংলগ্ন ড্রয়িং রুম এবং আনাচ-কানাচ-এর ছবি তুলে ধরেছেন। আর সেই ছবিগুলি পোস্ট করার সময়তেও বাবা-মায়ের স্মৃতিতে কাতর হয়েছেন অভিনেত্রী।
5/8 স্বস্তিকা লিখেছেন ‘আমার ঘরের এই রোদ মাখা গাছ-গাছালি গুলো আমার সবচেয়ে প্রিয়, শোয়ার ঘরে শুধু ঘুমোতে যাই, বাকি পুরো সময়টা এখানেই। মুম্বই থেকে কলকাতা ফিরে গেলে সবচেয়ে বেশি মন কেমন করে গাছগুলো আর পাড়ার পোষ্যগুলোর জন্য।’
6/8 গাছপ্রেমী স্বস্তিকা অনুরাগীদের উদ্দেশ্যে লিখেছেন, ‘ডাল কেটে বসালে বেশ ওরা নিজের মতন করে বড় হবে - এমন গাছ জানা থাকলে আমায় জানাবেন’। সবশেষে প্রিয় বাবাকে ধন্যবাদ জানিয়ে লিখেছেন, ‘Thank you বাবা ~ ঘর সত্যি কথা বলে গো।’
7/8 স্বস্তিকা অবশ্য ইতিমধ্যেই নেটনাগরিকদের থেকে ইতিমধ্যেই অনেক সাজেশন পেয়ে গিয়েছেন। একজন লিখেছেন, ‘খুব শান্তি পেলাম আপনার এই ছবি গুলো দেখে । Money plant এর অনেক গুলো variety রয়েছে যেগুলো জলে এবং মাটিতে হয় । Snake plant ও তাই । Wandering jew এর ও তিনটি variety রয়েছে। আমার বেশিরভাগ গাছ ই রাস্তা থেকে কেটে বা তুলে এনে বসানো । বা কারুর ফেলে দেওয়া । এগুলো air purifier এবং অসম্ভব মানষিক শান্তি দেয় । যত্ন তেমন কিছু করতে হয়না জল দেওয়া ছাড়া তাও দুদিন অন্তর জল দিলেই যথেষ্ট।’