সদ্যই তিন তিনটি পুরস্কার জিতল বাংলা। আর রাজ্যকে এই পুরস্কার দিল কেন্দ্র। কিন্তু ভাবছেন কী জন্য? যক্ষ্মা রোগ নিরাময়ের জন্য বাংলা যে পদক্ষেপ বা তৎপরতা দেখিয়েছে সেটার জন্য। এই রোগ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য তিনটি ক্ষেত্রে বাংলাকে পুরস্কারে সম্মানিত করল কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেখানে বিশেষ অবদান আছে মিমি চক্রবর্তীরও।
কোন কোন বিভাগে পুরস্কার পেল বাংলা
পশ্চিমবঙ্গ তিনটি বিভাগে পুরস্কার পেয়েছে যক্ষ্মা রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য। এই তিন বিভাগ হল সমস্ত জেলায় বেসরকারি হাসপাতালে সবথেকে বেশি যক্ষ্মা রোগীর নাম নথিভুক্ত করা, গোটা দেশের মধ্যে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করা এবং রোগীদের এই রোগের সুনির্দিষ্ট ওষুধ খাওয়ানোর। তৃতীয় বিভাগে প্রথম হয়েছে বাংলা। প্রথমটিতে দ্বিতীয় এবং গোটা দেশে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করার বিষয়ে তৃতীয় হয়েছে এই রাজ্য।
আরও পড়ুন: 'খুব ভালো মানুষ ছিল', ১৯ এই না ফেরার দেশে দঙ্গলের ছোট ববিতা, বন্ধু সুহানির স্মৃতিতে বুঁদ জায়রা
শুধু তাই নয়, এই তিন বিভাগ ছাড়াও যক্ষ্মা রোগীদের দেখাশোনা করা হোক বা তাঁদের দত্তক নেওয়া সেসব ক্ষেত্রেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন বাংলা। আর এখানেই হাত আছে মিমি চক্রবর্তীর।
মিমি চক্রবর্তী বাংলায় সব থেকে বেশিজন যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়েছেন। দায়িত্ব নিয়ে তাঁদের দেখাশোনা করে সারিয়ে তুলছেন তিনি। বাংলায় যক্ষ্মা রোগী যাঁরা আক্রান্ত তাঁদের দারুণ সেবা করা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি তাঁদের খাবার দাবারের দিকেও দেখভাল করা হচ্ছে।
দেশের যে কোনো নাগরিক যক্ষ্মা রোগীদের চিকিৎসা চলাকালীন তাঁদের খাবার যেমন ডাল, ডিম, মাংস, ইত্যাদির মতো পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে। তাঁরা নিক্ষয় মিত্র কর্মসূচির আওতায় যে কোনও যক্ষ্মা রোগীকে ছয় মাস থেকে শুরু করে তিন বছরের জন্য দত্তক নিতে পারে। আর এই ক্ষেত্রেই মিমি রাজ্যে সবথেকে বেশি যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়েছেন।
আরও পড়ুন: 'হতেই পারে যে...' ইনস্টাগ্রামে বোমা ফাটালেন অঙ্কুশ, চুপিসারে বিয়ে করে ফেলেছেন ঐন্দ্রিলাকে?
আরও পড়ুন: ‘বড়লোকের বিটি লো’ গাইতে গাইতে জমিয়ে নাচ পদ্মশ্রী রতন কাহারের, যোগ্য সঙ্গত তিমির- শিলাজিৎ- জয়জিতের
মিমি চক্রবর্তীর প্রজেক্ট
মিমি চক্রবর্তীকে শেষ পলাশের বিয়ে নামক একটি সিরিজে দেখা গিয়েছে। তার আগে তিনি উকিল হয়ে ধরা দিয়েছিলেন যাহা বলিব সত্য বলিব সিরিজে। এছাড়া রক্তবীজ সহ শাস্ত্রী ভার্সেস শাস্ত্রী ছবিতে তাঁকে গত বছর দেখা গিয়েছিল।