2/18 এই তালিকায় ভারত নেমে এল ১৩৬ নম্বরে। দোলের দিন যখন সারা দেশ রং খেলায় মত্ত, তখন অন্যদিকে রাষ্ট্রপুঞ্জের এই রিপোর্টটি প্রকাশিত হল। ভারতের ভাবমূর্তির জন্য এই রিপোর্ট মোটেই ভালো নয়। এমনই মন্তব্য করেছেন অনেকে।
3/18 এর আগে এই তালিকায় ভারতের স্থান ছিল ১৪০ নম্বরে। তার আগে স্থান ছিল ১৩৩ নম্বরে। কিন্তু এবার বেশ খানিকটা নেমে গিয়েছে ভারতের স্থান। কিন্তু সেটিই শেষ কথা নয়।
4/18 ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতেই তৈরি হয়েছে এই রিপোর্ট। সেই রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ভারতের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানও।
8/18 তবে ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলির মধ্যে এই তালিকায় প্রতি বছর সবচেয়ে এগিয়ে থাকে ভুটান। এবার অবশ্য এই দেশটিকে তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে। কারণ সে দেশে সমীক্ষা চালানো যায়নি এবারে।
9/18 তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা, কোভিড পরিস্থিতিতে এত বিতর্কের মুখে পড়লেও এবারে চিনের মানুষের সুখের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। তেমনই বলছে সমীক্ষা। আগের বার ৯৩ নম্বরে ছিল দেশটি। এবার উঠে এসেছে ৭২ নম্বরে।
10/18 ১৪৬টি দেশের যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তার একেবারে তলায় রয়েছে ভারতের আর এক প্রতিবেশী দেশ। আফগানিস্তান। যুদ্ধবিধ্বস্ত এই দেশ সুখের নিরিখে নেমে গিয়েছে একেবারে তলানিতে।
12/18 কীভাবে বানানো হয় এই তালিকা? দেশের আর্থিক বৃদ্ধির হার, মানুষের গড় আয়ু, সামাজিক অবস্থান, কাজ করার স্বাধীনতা, দুর্নীতির মতো বিষয়গুলি নিয়ে সমীক্ষা চালায় রাষ্ট্রপুঞ্জ। গুরুত্ব দেওয়া হয় ব্যক্তি স্বাধীনতা, সরকারের উপর আস্থা, সুস্থ জীবনযাপনের প্রত্যাশার মতো মাপকাঠিগুলিকেও।
13/18 এই সমীক্ষার উপর ভিত্তি করে রিপোর্ট তৈরি করে অক্সফোর্ডের ‘ওয়েলবিইং রিসার্চ সেন্টার’, ‘সেন্টার ফর সাস্টেনেবল ডেভেলপমেন্ট’, ‘ভ্যাঙ্কুভার স্কুল অব ইকোনমিক্স’-এর মতো প্রতিষ্ঠান। তার পরেই বানানো হয় তালিকা।