বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > International Mother’s Day: মাতৃদিবসে বিশেষ ডুডল! মানুষ নয়, প্রাণীজগতের মা-সন্তানদের কথাই ফুটি

International Mother’s Day: মাতৃদিবসে বিশেষ ডুডল! মানুষ নয়, প্রাণীজগতের মা-সন্তানদের কথাই ফুটি

গুগলের তরফে বানানো হল একটি বিশেষ ডুডল (Google)

এই বছর মাদার্স ডে বা মাতৃদিবস পালন করা হচ্ছে ১৪ মে। এই উপলক্ষে গুগলের তরফে বানানো হল একটি বিশেষ ডুডল। এই ডুডলে মানুষ নয়, তুলে ধরা হল কিছু প্রাণীদের।

সারা বিশ্ব জুড়ে ১৪ মে পালিত হচ্ছে আন্তর্জাতিক মাতৃদিবস। এই বিশেষ দিনটি মায়েদের ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানানোর দিন। বছরের সবকটি দিনই আসলে মায়েদের ভালোবাসার কারণে এতটা সুন্দর হয়ে ওঠে। কিন্তু আজকের দিনটি বিশেষ করে মায়েদের মাতৃত্বকে শ্রদ্ধা জানানোর দিন। এই বছর মাদার্স ডে বা মাতৃদিবস পালন করা হচ্ছে ১৪ মে। এই উপলক্ষে গুগলের তরফে বানানো হল একটি বিশেষ ডুডল। এই ডুডলে মানুষ নয়, তুলে ধরা হল কিছু প্রাণীদের। তাদের মধ্যেও রয়েছে সন্তান ও মায়ের আদি অকৃত্রিম ভালোবাসা। সেই কথাই মাদার্স ডে-তে মনে করিয়ে দিল ডুডল। 

আরও পড়ুন: ষোলো শতকের ‘মাদারিং সানডে’ থেকেই কি আধুনিক মাতৃদিবস, কী বলছে ইতিহাস

আরও পড়ুন: গ্রিক ও রোমানদের হাত ধরেই শুরু মাতৃ দিবস, কেমন ছিল ইতিহাসের সেই দিনগুলি

কাদের কথা উঠে এল ডুডলে? 

একটি নয়, বেশ কয়েকটি প্রাণীর ছবিই একে একে উঠে এল গুগল ডুডলে। একটি একটি করে মোট দশটি স্লাইডে পেশ করা হয় সেইসব প্রাণীদের মা-সন্তানের সম্পর্ক। এই বিশেষ ডুডলটি হোয়াটসঅ্যাঅ্যাপ স্ট্যাটাসের মতোই ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখা যাবে। প্রথম স্লাইডেই দেখা যাবে, একটি মুরগির ছবি। আমাদের অতিপরিচিত এই প্রাণীটি কীভাবে ডিমে তা দিচ্ছে, তা-ই ফুটে উঠেছে প্রথম ডুডলে। তারপর দেখা যায়, সেটি দেওয়ালে টাঙানো অনেক পুরনো ছবি। বর্তমানে সবকটি সন্তানই বেশ বড় হয়ে গিয়েছে। শুধু তাই নয়, সেই দলে রয়েছে একটি হাঁসও! প্রাণীদের মধ্যে সম্পর্কও যেন ফুটে ওঠে এই ডুডলে। এর পরেরটিতে দেখা যায়, একটি মা অক্টোপাসকে। সেখানেই একইভাবে পুরনো ছবির পাশেই দেখা যায়, বড় হয়ে যাওয়া দুই সন্তানকে। শেষ ছবিটিতে দেখা যায় একটি সিংহীকে। যে তাঁর ছোট্ট বাচ্চাকে আদর করছে। একটু পরে চলন্ত ডুডল দেখায়, সেই বাচ্চাটি বেশ বড় হয়ে গিয়েছে। একটি পরিপূর্ণ সিংহ হয়ে উঠেছে সেটি।

প্রসঙ্গত আন্তর্জাতিক মাতৃদিবসের শুরু আমেরিকার একজন সমাজকর্মী আনা জারভিসের হাত ধরে। তার মায়ের খুব ইচ্ছা ছিল মায়েদের জন্য এমন একটি দিন শুরু করা হোক। তাঁর মৃত্যুর পরেই আনা সেই উদ্যোগ নেন। আনার উদ্যোগকে সম্মান জানায় আমেরিকার তৎকালীন সরকার। সেই থেকেই শুরু হয় মায়েদের জন্য এই বিশেষ দিনটির পালন। 

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup 

বন্ধ করুন